Home | উন্মুক্ত পাতা | বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন | লোহাগাড়া পল্লী বিদ্যুতের ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিমের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

লোহাগাড়া পল্লী বিদ্যুতের ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিমের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

‘লোহাগাড়া পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ইলেক্ট্রিশিয়ান মোহাম্মদ সেলিম ও তার সহকারি কায়সারের দুর্নীতির খতিয়ান (১)’ শিরোনামে গত ৬ নভেম্বর একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মোহাম্মদ সেলিম।

প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে, লোহাগাড়া জোনাল অফিসের ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিমের সহকারি কায়সার কিছুদিন পূর্বে পশ্চিম আমিরাবাদ খৈয়ারকুল সিকদার পাড়ার মোহাম্মদ ফরিদের বাড়িতে অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন স্থানান্তর করে এক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। লোহাগাড়া জোনাল অফিসের আওতায় সব ধরণের অবৈধ কাজের সাথে তারা জড়িত। ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিম তার সহকারি দিয়ে অবৈধ কাজ সংগ্রহ করায়।

উক্ত সংবাদের আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবী করেছেন সেলিম। তাদেরকে পল্লী বিদ্যুৎ অফিস ও গ্রাহকদের কাছে হেয় করার জন্য এ ধরণের সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

সংবাদে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিমের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুৎ জিএম ও ডিজিএম সহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেছেন। কিন্তু বাস্তবে সেলিমের বিরুদ্ধে অফিসে কোন গ্রাহকের অভিযোগের সন্ধান পাওয়া যায়নি।

সংবাদে ইলেক্ট্রিশিয়ান সেলিমের সাথে সরকার দলীয় নেতাদের ভালো সম্পর্ক থাকায় কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না এবং সেলিমের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় প্রতিবেদক তার বক্তব্য নিতে পারে নাই বলে উল্লেখ করেছেন।

কিন্তু সেলিমের দাবী কোন রাজনৈতিক নেতার সাথে তার সম্পর্ক কিংবা ঘনিষ্টতা নেই। এছাড়া তার মোবাইল কোন সময় বন্ধ ছিল না। বরং ওই প্রতিবেদক পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করে আসছে।

এ ব্যাপারে লোহাগাড়া জোনাল অফিস ও পটিয়া সদর দপ্তর অফিস পৃথক ২টি তদন্ত টিম গঠন করেন। তারা গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত করেন। কিন্তু কোন তদন্তেই অভিযোগ সাথে সেলিমের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি জানা গেছে।

লোহাগাড়া জোনাল অফিসে দায়িত্বরত ডিজিএম জানান, ইলেক্ট্রিশিয়ান মোহাম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি। অপরদিকে, পটিয়া অফিসের তদন্ত কর্মকর্তা ডিজিএম (কারিগরি) প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন জানান, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

error: Content is protected !!