নিউজ ডেক্স : চট্টগ্রামে এক গার্মেন্ট কর্মকর্তার শরীরে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর তার পাঁচ সহকর্মীকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।
চট্টগ্রামে এক গার্মেন্ট কর্মকর্তার শরীরে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর তার পাঁচ সহকর্মীকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।
“ওই কারখানায় ১৩০০ শ্রমিক কাজ করলেও তাদের সঙ্গে উনি কাজ করেন না, ফলে সংস্পর্শে আসার সুযোগ কম। উনি কারখানার ব্যাংকিং ও অন্যান্য কাজ দেখাশোনা করেন। তার সাথে সরাসরি কাজ করা পাঁচজনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।”
ওই ব্যক্তি গত ১ এপ্রিল কোম্পানির কাজে বিজিএমইএ কার্যালয় ও ব্যাংকে গিয়েছিলেন। সেখানেও তার আক্রান্ত হওয়ার তথ্য জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে বলে জানান ওসি।
বুধবার চট্টগ্রাম নগরীতে দুই জন এবং সীতাকুণ্ড উপজেলার একজন কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত করা হয়। ওই গার্মেন্ট কর্মকর্তা তাদেরই একজন।
বাকি দুজনের মধ্যে সীতাকুণ্ডে শনাক্ত হওয়া রোগী নারায়ণগঞ্জের একটি ব্যাংকে কাজ করেন। আর চট্টগ্রাম শহরে শনাক্ত হওয়া আরেকজন একজন গৃহিণী, তার বাসা পাহাড়তলীর শাপলা আবাসিক এলাকায়।
পাহাড়তলী থানার ওসি মাইনুর রহমান বলেন, “এ এলাকায় আক্রান্ত দুজনের কারো বিদেশে যাওয়া আসা বা বিদেশফেরৎ কারও সংস্পর্শে যাওয়ার হিস্ট্রি পাওয়া যায়নি।”
দুদিন আগে শাপলা আবাসিকের ওই নারীর নমুনা সংগ্রহের পর থেকেই তার বাড়ি অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আর সাগরিকায় গার্মেন্ট কর্মকর্তার বাসাসহ পাঁচটি ভবন অবরুদ্ধ করা হয়েছে। বিডিনিউজ