- Lohagaranews24 - https://lohagaranews24.com -

করোনাকালে স্কুলপড়ুয়াদের ৬৭ শতাংশ মোবাইল আসক্ত

নিউজ ডেক্স : দেশে স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে গত এক বছরে ৬৭ শতাংশ শিক্ষার্থী মোবাইল, ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ও বিভিন্ন গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে।  

দেশের ২১টি জেলায় বিভিন্ন মাধ্যমের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পড়ুয়া ১ হাজার ৮০৩ শিক্ষার্থীর ওপর পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকাশনা সংস্থা উইলি- এর ‘হেলথ সায়েন্স রিপোর্ট’ জার্নালে প্রকাশ করা হয়েছে এই গবেষণা প্রতিবেদন।  

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, ইউএসটিসি ও সাদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের পরিচালিত এই গবেষণায় দেখা যায়, ৬৭ ভাগ শিক্ষার্থী মোবাইলে সময় ব্যয় করছে। তাছাড়া ৯ ভাগ শিক্ষার্থী কম্পিউটার স্ক্রিনে ও ৮ ভাগ ট্যাবে দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করে।

গবেষকরা বলছেন, ঘরবন্দি হয়ে থাকা ও বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির থাকার কারণে স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যে অবসাদগ্রস্ততাসহ বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।  

গবেষণায় আরও দেখা যায়, ২০১৮-১৯ সালে যেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক সমস্যা (ডায়রিয়া, চুলকানির সমস্যা, পেট ব্যথা, জ্বর ও সর্দি) সবচেয়ে বেশি ছিল, সেখানে গত ২০২০-২১ সালে মাথাব্যথা, দৃষ্টিশক্তি জটিলতা, ঘুমের সমস্যা, বিষণ্নতা ও মেজাজ খিটখিটে হওয়ার মতো জটিলতায় বেশি ভুগছে শিক্ষার্থীরা।  

যারা ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে, তাদের মধ্যে ৪০ ভাগ শিক্ষার্থী কার্টুন, নাটক ও চলচ্চিত্র দেখার কাজে, ২৭ ভাগ শিক্ষার্থী সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে এবং ১৭ ভাগ শিক্ষার্থী গেম খেলার জন্য ব্যবহার করছে। এসব ডিভাইস ব্যবহারের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে। সবচেয়ে কম দেখা গেছে মাদ্রাসা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে।

গবেষণায় মুখ্য তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের শিক্ষক ড. এস এম মাহবুবুর রশিদ ও ইন্সটিটিউট অব স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিসার্চের শিক্ষক নাসরিন লিপি, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ডায়বেটিস ও হরমোন রোগ বিভাগের প্রধান ডা. ফারহানা আকতার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. অলক পাল এবং জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ড. আদনান মান্নান। সহযোগী গবেষক ছিলেন জান্নাতুল মাওয়া, এমা বনিক, ইয়াসমিন আকতার, আমিনা জাহান, নাভিদ মাহবুব, মফিজুর রহমান শাহেদ এবং জোবায়ের ইবনে দ্বীন।

গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ড. অলক পাল বলেন, ‘অতি অল্প বয়সে মোবাইল বা ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের ওপর নির্ভরশীলতা শিশুদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এসব সমস্যা যদি দীর্ঘ মেয়াদি হয় তবে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের একটি বড় অংশের জন্য তা আশঙ্কার বিষয়।

তিনি আরও বলেন, এই সমস্যাগুলো দীর্ঘায়িত হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। শিশুদের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের প্রতি আসক্তি কমানোর জন্য পারিবারিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগের প্রয়োজন। 

গবেষণা পরিচালনা সহায়তায় ছিল চিটাগং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ অ্যান্ড হায়ার স্টাডিজ সোসাইটি, দৃষ্টি চট্টগ্রাম এবং ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ চট্টগ্রাম। বাংলানিউজ

আপু না বলে মা বলেন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে ইউএনও!

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) আপা বলে সম্বোধন করায় রাগান্বিত হয়ে তিনি মা ডাকতে বলেছেন এক সেবা গ্রহীতাকে।  

ওই সেবাগ্রহীতা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিনের এমন আচরণে বিরক্ত হয়ে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তুলে ধরেন।

গত সোমবার (৪ অক্টোবর) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) তার স্ট্যাটাসটি ভাইরাল হয়।

সেবাগ্রহীতার নাম জামাল উদ্দিন (৪৬)। তিনি বুড়িচং উপজেলার ভরাসার বাজারের একজন ব্যবসায়ী এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বাংলানিউজ

জামাল উদ্দিনের স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো- ‘সরকারি কর্মকর্তাকে সাধারণ জনগণের স্যার বলতে হবে, এটা কি বাধ্যতামূলক? এই বিষয়ে সরকারের কোনো আইন আছে কি?

ফ্যাক্ট: বুড়িচং উপজেলার uno(মহিলা) কে আপা বলার কারণে খুব রাগান্বিত হয়েছেন, এটা নাকি office address না,  আপা না বলে মা ডাকতাম। আমি লজ্জিত। দেশটা কি মগের মুল্লুক?’

এ বিষয়ে জামাল উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, সোমবার দুপুরে জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত একটি কাজে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে যাই। এ সময় সমস্যা তুলে ধরে সমাধান চাওয়ার সময় ইউএনওকে আপা বলে সম্বোধন করি। এতে তিনি উত্তেজিত হয়ে যান। তখন তিনি আমাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, স্যার ডাকতে না পারলে মা ডাকবেন। এ ঘটনায় আমি বিব্রত হই। এ সময় সরকারি দফতরের কয়েকজন কর্মকর্তা ও রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

ঘটনার সত্যতা জানতে বুড়িচং উপজেলার ১ নম্বর রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোস্তফার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওইদিনের ঘটনা সত্য। স্যার না বলায় ইউএনও মহোদয় ক্ষেপে যান।

বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, উনি অফিসে এসেই আমাকে আপু বলে ডাকেন। উনি বয়স্ক মানুষ হওয়াতে আমি বিব্রত হই। তাই ইতিবাচক চিন্তা থেকেই ওনাকে আপু না বলে মা সম্বোধন করতে বলি। একটি গ্রুপ আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

অবসরে গেলেও প্রকল্পে অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : কোনো প্রকল্পে অনিয়মে জড়িত ব্যক্তি অবসরে গেলেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধনী প্রস্তাবনা অনুমোদন দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন।

তিনি বলেছেন, এ প্রকল্পের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা অবসরে গেছেন তারাও পার পাবেন না। মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের কাজ শেষ করতে চূড়ান্তভাবে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। যারা এ প্রকল্পের বিলম্বের ক্ষেত্রে জড়িত তাদের শাস্তির জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি একইসঙ্গে কাজও চলমান রাখতে বলেছেন।

এম এ মান্নান বলেন, এ বিষয়ে আইএমইডি সচিবকে দিয়ে একটা কমিটি গঠন করি। সচিব একটা বস্তুনিষ্ঠ রিপোর্ট দিয়েছেন, সেটা আমি প্রধানমন্ত্রীকে পাঠাই। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য ও গণপূর্ত বিভাগকে অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমি অনুরোধ করেছি। নতুন পিডির মাধ্যমে কাজ শুরু করতে বলেছি।

Ecnec-2.jpg

এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- তদন্ত রিপোর্টে যে সুপারিশ দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

তিনি বলেন, এর মধ্যে অনিয়মকারীদের কেউ কেউ অবসরে চলে গেছেন, এটা প্রধানমন্ত্রীর নজরে ছিল। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করা যায় না, অ্যাকোর্ডিং টু গভর্নমেন্ট রুলস। কিন্তু সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয় এমন ব্যক্তিদের পিডিআর অ্যাক্ট অনুযায়ী মামলা দেওয়া যায়। নাসিমা সুলতানা বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- অবসরে গেলেও পার পাবে না। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, সরকারি অর্থায়নে মোট ২৭৫ কোটি ৪৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাস্তবায়নের জন্য একনেকে অনুমোদিত হয়েছিল প্রকল্পটি। ২০১২ সালে অনুমোদনের পর দফায় দফায় মেয়াদ ও ব্যয় বাড়লেও প্রকল্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানিয়ে এম এ মান্নান আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শুধু কারখানার ভেতরে করলে চলবে না। কারখানা এলাকায় ইটিপি স্থাপন করতে হবে। কোনো প্রকল্পে বৈদেশিক সহায়তা না পেলে রিজার্ভ থেকেও ঋণ নেওয়া যেতে পারে। তবে সেই টাকা পরে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া নদী, খাল নিয়মিত ড্রেজিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেল খুলে দেওয়া হবে শুক্রবার

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : কর্ণফুলী নদীর নিচে সুড়ঙ্গপথ বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেলের নির্মাণকাজ শেষ হবে শুক্রবার (৮ অক্টোবর)। ফলে এদিন খুলে দেওয়া হবে এর মুখ।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। জাগো নিউজ

তিনি বলেন, অন্যতম মেগা ও স্বপ্নের প্রকল্প বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেলের মুখ শুক্রবার রাতে খুলে দেওয়া হবে। একটা চ্যানেলের মুখ আগেই খুলে দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার মধ্যরাতে দুটোর নির্মাণকাজই শেষ হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, আগামী বছরের ২২ ডিসেম্বর এটা চালুর কথা ছিল। কিন্তু এখন যা মনে হচ্ছে তারও আগেই এটা চালু করতে পারবো। এটা সবার জন্য আনন্দের ব্যাপার।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে কর্ণফুলী নদীর পানির স্তরের ৪৫ মিটার গভীর দিয়ে আনোয়ারায় সংযুক্ত হবে বঙ্গবন্ধু টানেল। চীনের অর্থায়নে ৩ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার লম্বা এ টানেল নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৭০৫ মিলিয়ন ডলার। জমি অধিগ্রহণ এবং প্রশাসনিক ব্যয় বহন করছে বাংলাদেশ সরকার।

লোহাগাড়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ২ জনকে কারাদন্ড

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ার পদুয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২ জনকে বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ইউনিয়নের জঙ্গল পদুয়ার উলিরবিল, ধন্যারবিল ও কাঠালেরচর এলাকায় এ অভিযান অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় জব্দ করা হয়েছে অবৈধভাবে উত্তোলিত বালু।

লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসান হাবিব জিতু এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. খোরশেদ আলম চৌধুরী যৌথ এ অভিযান পরিচালনা করেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের উত্তর পদুয়া এলাকার মৃত ইউসুফ জামানের পুত্র মোবারক কামাল (৩৫) ও একই ইউনিয়নের জঙ্গল পদুয়া এলাকার সৈয়দ আলমের পুত্র মো. ফয়েজ (২১)।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহসান হাবিব জিতু জানান, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ২ জনকে আটক করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫(১) ধারায় প্রত্যেকে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত বালু নিলামের বিক্রি করা হবে।