- Lohagaranews24 - https://lohagaranews24.com -

আবুধাবিতে লোহাগাড়ার যুবক খুন : ‘ব্লাডমানি’ দিয়ে মৃত্যুদন্ড মওকুফের উদ্যোগ

নিউজ ডেক্স : আবুধাবিতে চট্টগ্রামের এক প্রবাসী শ্রমিককে হত্যার ঘটনায় ‘ব্লাড মানি’ বা ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে একই জেলার আরেক শ্রমিকের মৃত্যুদণ্ড ‘মওকুফের’ জন্য দুই পরিবারের মধ্যে সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সংসারের হাল ধরতে চট্টগ্রাম থেকে প্রবাসে পাড়ি জমিয়েছিলেন মোহাম্মদ সোহেল ও মো. হাসান। দুজনের মধ্যে বিতণ্ডার জেরে ২০১৪ সালের ২৯ মে হাসানের ছুরিকাঘাতে খুন হন সোহেল।

আবুধাবিতে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করলেও তারা থাকতেন একই বাসায়। সোহেলের বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার আধুনগর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বিল্লাহ পাড়ায় আর হাসানের বাড়ি ফটিকছড়ি উপজেলার সুন্দরপুরে।

সাত বছর আগের এ হত্যাকাণ্ডের দায়ে হাসানকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আবুধাবির আদালত। দেশটির উচ্চ আদালতে আগামী ৪ অক্টোবর মামলাটির পরবর্তী শুনানির দিন রয়েছে।

বাংলাদেশের কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের কর্মকর্তারা জানান, আবুধাবির বিচার সম্পন্ন হয়েছে শরিয়া আইনে। সে অনুযায়ী সোহেলের পরিবার যদি ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে হাসানকে ক্ষমা করে দেয়, তাহলে তার মৃত্যুদণ্ড মওকুফ হবে।

গত ৩০ আগস্ট আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস চিঠি দিয়ে জানায়, আইন অনুযায়ী সোহেলের পরিবার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর চায়, না কি শর্তের বিনিময়ে হাসানকে ক্ষমা করে দেবে- সেটা আগামী ৪ অক্টোবর আদালতকে জানাতে হবে। -বিডিনিউজ

লোহাগাড়া হসপিটাল এসোসিয়েশনের সাথে পার্কভিউ হাসপাতালের মতবিনিময়

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : হাসপাতাল মালিকদের সংগঠন লোহাগাড়া প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এসোসিয়েশনের সাথে নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে লোহাগাড়া জেনারেল হাসপাতালের সভাকক্ষে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন লোহাগাড়া প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সভাপতি শ্রীনিবাস দাশ সাগর।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম পার্কভিউ হাসপাতাল লিমিটেডের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ডা. এটিএম রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন হাসপাতালের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. মুহাম্মদ এয়াকুব হোসেন এবং লোহাগাড়া প্রাইভেট হসপিটাল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, লোহাগাড়া ডায়াবেটিস জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদের নির্বাহী সদস্য সমাজকর্মী আরমান বাবু রোমেল।

লোহাগাড়া আধুনিক হাসপাতালের পরিচালক মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লোহাগাড়া মা-মনি হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এম.এ. কাসেম, লোহাগাড়া জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. রিটন দাশ, পরিচালক নজরুল ইসলাম, লোহাগাড়া সাউন্ড হেলথ হাসপাতালের পরিচালক শাহাব উদ্দিন, লোহাগাড়া মা-শিশু হাসপাতালের পরিচালক আকতার উদ্দিন, লোহাগাড়া রেডিয়াম ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক ও হসপিটাল এসোসিয়েশনের অর্থ সম্পাদক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও লোহাগাড়া মেটারনিটি হাসপাতালের পরিচালক কাঞ্চন প্রমুখ।

প্রধান অতিথি ডা. এটিএম রেজাউল করিম বলেন, ব্যবসা নয়, মানুষকে সেবা দেয়ার জন্য পার্কভিউ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছি। আমাদের প্রথম কাজ মানবসেবা। লোহাগাড়া থেকে যাওয়া রোগীদের জন্য পার্কভিউ হাসপাতালে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা থাকবে। লোহাগাড়ার প্রাইভেট হাসপাতালের সাথে আমাদের হাসপাতালের সম্পর্ক এক ও অভিন্ন।

সমাজকর্মী মুহাম্মদ আরমান বাবু রোমেল জানান, করোনাকালীন কঠিন মুহুর্তে লোহাগাড়ার প্রাইভেট হাসপাতালগুলো রোগীদের সেবা দিয়েছে। কোন রোগী যাতে বিনা চিকিৎসায় ফেরত না যায় তারজন্য হাসপাতাল এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। যার প্রেক্ষিতে আশংকাজনক ছাড়া কোন রোগীকে ফেরত দেয়নি কোন হাসপাতাল। আমার সাধারণ মানুষের দৌড়গোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর। লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নির্দেশ প্রাইভেট হাসপাতালের কার্যক্রম সুন্দরভাবে পরিচালনা করছি।

অনুষ্ঠান শেষে সেবা খাতে বিশেষ অবদান রাখায় পার্কভিউ হাসপাতালের এমডি ডা. এটিএম রেজাউল করিমকে লোহাগাড়া ডায়াবেটিস হাসপাতালের পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেষ্ট তুলে দেন হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা সমাজকর্মী আরমান বাবু রোমেল। এ সময় লোহাগাড়া প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্কুলের পর এবার খুললো মেডিক্যাল কলেজ

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ (সোমবার) থেকে চট্টগ্রামেও সব সরকারি-বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউট খুলেছে। সরকারি নির্দেশনা মেনে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করার কথা জানিয়েছেন মেডিক্যাল অনুষদের ডিন ও চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার।

তিনি বলেন, কলেজ খোলার ব্যাপারে আমাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজের পাশাপাশি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোকেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদিও মেডিক্যাল কলেজগুলোতে জুমের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বাংলানিউজ  

ডা. সাহেনা বলেন, শতভাগ শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনতে কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ সম্পন্ন করেছে। আর কিছুদিনের মধ্যেই সকল শিক্ষার্থী টিকার আওতায় এসে যাবে।  

সরকারি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ছাড়াও বেসরকারি ইউএসটিসির ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্লাইড হেলথ সায়েন্সেস, বিজিসি ট্রাস্ট মেডিক্যাল কলেজ, সাউদার্ন মেডিক্যাল কলেজ, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিক্যাল কলেজ, মেরিন সিটি মেডিক্যাল কলেজ, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ডেন্টাল কলেজেও পাঠদান শুরু হচ্ছে বলে জানা গেছে ।

চমেক সূত্রে জানা যায়, সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) থেকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে এমবিবিএস ১ম বর্ষ (২০২০-২১), ২য় বর্ষ (২০১৯-২০), ৫ম বর্ষ (২০১৬-১৭) ও বিডিএস ১ম বর্ষ (২০১৯-২০), ২য় বর্ষ (২০১৮-১৯), শেষ বর্ষ (২০১৬-১৭) এর শিক্ষার্থীদের  স্বশরীরে ক্লাস শুরু হয়েছে। এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর থেকে হোস্টেল খুলে দেওয়া হয়।  

শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে আসছে ফেসবুক টুইটার ইউটিউব

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো এক সময় বাংলাদেশকে তেমন পাত্তা দিত না। এখন তারা আমাদের কথা শুনছে, নিয়মিত বৈঠক করছে।এমনকি বাংলাদেশের  আইন মেনে ভ্যাট-ট্যাক্সও দিচ্ছে তারা। সেদিন হয়তো বেশি দূরে নয়, যখন ফেসবুকসহ এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের নিয়ন্ত্রণে আসবে। যদিও বিষয়টি আমাদের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ। তারপরও এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে বর্তমান সরকার।

ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ‘সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী’সহ বিভিন্ন রকম ‘আপত্তিকর’ কনটেন্ট ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে? এমন প্রশ্নের জবাবে গতকাল ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে উল্লিখিত কথাগুলো বলেন।

তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘এসব বিষয়ে এখন আমরা অনেক দক্ষতা অর্জন করেছি। আমরা এখন জানি বিদেশ থেকে কারা এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফেজবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে কিছু দাবি তুলে ধরাসহ সার্বিক বিষয়ে কথা হয়েছিল। তারাও এসব বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। বর্তমানে তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এমন পর্যায়ে এসেছে যে তারা প্রতি সপ্তাহে আমাদের সঙ্গে বৈঠক করে, প্রতিদিন কথা হচ্ছে। যে সব বিষয়ে রিপোর্ট করি সে বিষয়েও রেসপন্স করছে। ফেসবুকের বিষয়ে বাংলাদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন মহিলা কর্মকর্তা রয়েছেন, সিঙ্গাপুর ও দিল্লিতে একজন করে কর্মকর্তা রয়েছেন তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমাদের বিটিআরসির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার নানা বিষয়ে কথা হচ্ছে। এক সময় হয়তো তারা আমাদের কোনোটাই পাত্তা দিত না। এখন অনেক ভালো জায়গায় এসেছে। ’

ফেসবুক কর্র্তৃপক্ষের এক সময় বাংলা বোঝার মতো লোক ছিল না উল্লেখ করে টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, একসময় ফেসবুকের বাংলা ভাষা বোঝার মতো লোক ছিল না, বাংলা কনটেন্ট সরাতে পারত না। এখন তাদের বাংলা ভাষা বোঝার মতো লোক রয়েছে। তারা বাংলা কনটেন্ট বুঝতে পারে এবং তা সরাতেও পারছে। এখন তাদের সঙ্গে আমাদের সরাসরি ফোনেও যোগাযোগ হচ্ছে। আমরা মনিটরিং ব্যবস্থাটাকে সম্প্রসারণ করেছি বিটিআরসির মাধ্যমে। আরও কিছু যন্ত্রপাতি সংগ্রহের চেষ্টা করছি। এর ফলে আমি আশা করছি যে সেদিন হয়তো বেশি দূরে নয়, যখন আমরা মোটামুটি এদের ভালো নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে পারব। এখন যে অবস্থায় আছে, সেটা মোটামুটি একটা নিয়ন্ত্রণের ভিতর। কিন্তু আমাদের জন্য অত্যন্ত হুমকির বিষয় হলো জেএমবি, আইএস, তালেবান যাই বলি না কেন তারা প্লাটফরম হিসেবে এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছে। অনেকে ব্যক্তিগতভাবেই সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি থেকে শুরু করে মন্ত্রী, এমপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্লাটফরম হিসেবে এসব ব্যবহার করছে। নিয়মিত গণমাধ্যমে এসব অপকর্ম করা যায় না। এসব নিয়ন্ত্রণে তাদের সঙ্গে আমাদের নিয়মিত কথা হচ্ছে। এক সময় পাত্তা না দিলেও এখন নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। তারা আমাদের ভ্যাট-ট্যাক্সও দিচ্ছে।

এই আইটি বিশেষজ্ঞ আরও বলেন-ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়া এখন বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। আমাদের দেশে ফেসবুকের প্রায় ৪ কোটি ইউজার রয়েছে। ইউটিউবের হয়তো এত নেই। বাংলাদেশ জন্মের শুরু থেকেই কিছু লোক বিরোধিতা করেছে, এখনো করছে। দেশের ভিতরে যেমন রয়েছে, তেমনি বিদেশেও রয়েছে। তারা কখনো নীরব ছিল না। তারা পরিকল্পিতভাবে সরকার ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের এবং সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িকতার বিষয়ে ইচ্ছামতো প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছে। দেশে এ ধরনের কাজ করলে সহজেই চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পারি। কিন্তু যারা বিদেশে বসে এসব করছে তাদের ধরাই বড় চ্যালেঞ্জ। আবার এসব ব্যক্তির অ্যাকাউন্টও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুয়া হয়ে থাকে। ফলে তাদের শনাক্ত করাও কঠিন। তারা ইচ্ছামতো নাম দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে এসব প্রচারণা চালাচ্ছে। ফলে এটি শনাক্ত করাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তারপরও আমাদের আইসিটি ডিভিশন, বিটিআরসি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। কিছু বিষয়ে সুফলও পেয়েছি আমরা।

ইচ্ছা করলে টোটাল সোশ্যাল মিডিয়া ‘শাট ডাউন’ করতে পারি উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী’সহ বিভিন্ন রকম ‘আপত্তিকর’ কনটেন্ট প্রচারকারী, ওয়েবসাইট, পেজ বা অ্যাকাউন্ট আমরা বাংলাদেশে যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ করতে পারি, কিন্তু বাইরের দেশে নয়। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ২২ হাজার পর্নো সাইট ও ৬ হাজার ভুয়া সাইট বন্ধ করেছি। এ ছাড়া ১১০০-এর বেশি ক্ষতিকর ওয়েবসাইট বন্ধ করা হয়েছে। সেগুলো দেশের অখন্ডতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করি। দেশের কোনো অ্যাকাউন্ট, সাইট, ইউটিউব চ্যানেল থেকে দেশবিরোধী কনটেন্ট, ব্যক্তিবিরোধী, সম্মানহানিকর কোনো তথ্য বা এসব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে আইনের আওতায় আনা হয়ে থাকে। -বাংলাদেশ প্রতিদিন

স্কুল-কলেজের গেটেই ‘সংক্রমণ ফাঁদ’

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : টানা ১৭ মাস স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার পর আবারো ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে। ক্লাস শুরুর নির্ধারিত সময়ের আগেই শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের সামনে হাজির হচ্ছেন। তবে আগে আসলেও তাদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে গেটের বাইরে। একটু আগেভাগে চলে আসায় ক্যাম্পাসের গেটের বাইরে অপেক্ষমান অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জটলা দেখা গেছে। অনেকেই একসঙ্গে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছেন। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সুখবরের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ ঝুঁকির আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।

স্কুল-কলেজ খোলার দ্বিতীয় দিন সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে এমন চিত্রই চোখে পড়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, দীর্ঘদিন পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলায় গতকাল রোববার প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের নানাভাবে বরণ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। পড়ার চাপ না দিয়ে প্রথম দিন কাটে অনেকটা আনন্দ-উৎসব, গল্প-নাচ-গানের মধ্য দিয়ে। পাশাপাশি সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে করণীয় বিষয়ে ক্লাসে ক্লাসে কথা বলেছেন শিক্ষকরা। প্রথম দিন কিছুটা ঢিলেঢালা থাকলেও আজ থেকে অনেকটা কড়াকড়িভাবেই শুরু হয়েছে শ্রেণিপাঠ কার্যক্রম।

এদিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হলেও ঢাকার শীর্ষ পর্যায়ের অনেক স্কুল-কলেজের প্রবেশপথের মূল ফটকের সামনে সকাল থেকেই শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের জটলা লক্ষ্য করা গেছে।

সকালে মিরপুরের মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ ফিট বালক শাখার সামনে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের গাদাগাদি অবস্থান দেখা গেছে। স্কুলের পক্ষ থেকে অপেক্ষা করার স্থান তৈরি না করায় বাইরে থাকা শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা প্রবেশপথের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয়। নির্ধারিত সময়ের আগে ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি বলে জানান অভিভাবকেরা।

মিজানুর রহমান নামে এক অভিভাবক বলেন, ভেতরে এত বড় জায়গা থাকতেও করোনা পরিস্থিতির মধ্যে গেটের বাইরে বাচ্চাকে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও তারা এটিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। একসঙ্গে সবাইকে প্রবেশ করতে দেওয়ায় গাদাগাদি করে শিক্ষার্থীরা ভেতরে প্রবেশ করছে।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা আগে আসলে ভেতরে প্রবেশ করে একটি স্থানে অপেক্ষা করতে পারে। এতে এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিও তৈরি হয় না। দ্রুত এ ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান তিনি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক ক্লাস শুরুর ১৫ মিনিট আগে স্কুলের ভেতরে শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করতে দেয়া হয়। অভিভাবকেরা এর আগে এসে ইচ্ছেকৃত গেটের বাইরে জটলা করছে। আমরা ক্লাস রুটিন গেটের বাইরে দিয়েছি, শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সচেতনতায় বাইরে ব্যানার টানানো হয়েছে। তারপরও ইচ্ছে করে গেটের বাইরে জটলা পাকানেসা হচ্ছে। আর আমাদের ক্যাম্পাস রাস্তার উপরে হওয়ায় এমনিতেই ভিড় একটু বেশি হয়।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থী-অভিভাবক সচেতন হলে রাস্তার উপর ভিড় তৈরি বন্ধ হবে। এতে করে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমবে। সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে নির্ধারিত সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনেও সকালে একই পরিস্থিতি দেখা গেছে। ক্লাসভিত্তিক শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করতে দেওয়ায় আগেভাগে যারা চলে এসেছেন, তাদের গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। শিক্ষার্থী-অভিভাবক মিলে গেটের বাইরে বড় ধরনের জটলা তৈরি হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ কামরুননাহার বলেন, শিক্ষার্থীদের বারবার নির্ধারিত সময়ে আসতে বলা হলেও তারা আগেভাগে চলে আসছে। কিন্তু আগে আসলেও নির্ধারিত সময়ের আগে তাদের ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া সম্ভব না। এতে গেটের বাইরে জটলা তৈরি হচ্ছে। এটি বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

রাজধানীর ফার্মগেটে হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনেও এক অবস্থা। সামাজিক দূরত্ব ভুলে গা-ঘেঁষে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীরা প্রবেশপথের বাইরে অপেক্ষা করছেন। এখানে তাদের সঙ্গে আছেন অভিভাবকরা।

ক্যাম্পাসের বাইরে এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান বিষয়ে জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক সোমবার সকালে বলেন, শিক্ষার্থীদের গেটের বাইরে জটলা না করতে নানা ধরনের প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে। তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এরপরও যদি তারা সে কাজটি করে, তবে কিছু করার থাকে না। জাগো নিউজ

jagonews24

তিনি বলেন, বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ ধরনের পরিস্থিতি বেশি তৈরি হচ্ছে। সবাই নির্ধারিত সময়ে বাচ্চাকে নিয়ে স্কুলে উপস্থিত হলে গেটের বাহিরে এমন জটলা হতো না। সংক্রমণ ঝুঁকি কমাতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের আরো বেশি সচেতন করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এর আগে গতকাল রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে কি না, তা পরিদর্শন করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই মন্ত্রী রাজধানীর একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন।

করোনা মহামারির কারণে টানা প্রায় দুই বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম অনেকটাই ব্যাহত হয়েছে। বছরের শুরুতে এসএসসি-এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আয়োজনের কথা থাকলেও এখনো তা সম্ভব হয়নি। এছাড়াও অন্যান্য স্থানের পাবলিক পরীক্ষা আয়োজনও পড়েছে অনিশ্চয়তার মুখে। এতে নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়ছে। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে সম্প্রতি ১২ সেপ্টেম্বর থেকে সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

পরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) থেকে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনাসহ বেশ কিছু সতর্কতা ও সচেতনতামূলক পৃথক নির্দেশনা জারি করা হয়।

এছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) থেকে সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য মৌলিক ক্লাস রুটিন প্রকাশ করা হলেও মাউশির গাইডলাইন মোতাবেক স্কুল-কলেজে ক্লাস রুটিন তৈরির নির্দেশনা দেয়া হয়।

সাগরে ৩ নম্বর সংকেত বহাল, জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি শক্তি সঞ্চয় করে সুস্পষ্ট লঘুচাপ থেকে নিম্নচাপ শেষে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। তবে এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়ার আশঙ্কা নেই। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপটি ভারতের উত্তর উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করে শক্তি হারাতে পারে। বাংলাদেশ ও ভারতের আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় ১১ জেলা ২ থেকে ৩ ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। সেইসঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত বহাল রেখেছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (ক্রমিক নম্বর-২) জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও কাছাকাছি উড়িষ্যা উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৮৫ কি.মি. পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৮৫ কি.মি. পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৮০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪২৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

এতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কি.মি. পর্যন্ত বাড়ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

এতে আরও বলা হয়, গভীর নিম্নচাপটির প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর ও চট্টগ্রাম এবং এর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুটের বেশি উচ্চতার বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর সোমবার সকালে এক বুলেটিনে জানিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে উড়িষ্যার উত্তর উপকূল, উত্তর ছত্রিশগড়, মধ্যপ্রদেশ অতিক্রম করবে। এর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এটি দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে।

সোমবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে।

এ সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। আগামী তিনদিন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

রোববার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে যশোরে, ৫৩ মিলিমিটার। রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায়, ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর নৌ সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।