- Lohagaranews24 - https://lohagaranews24.com -

লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম নেতৃবৃন্দের সম্মানে আ.লীগ নেতা আমিনুল ইসলামের ইফতার সামগ্রী হস্তান্তর

মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম স্তম্ভ পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম নেতৃবৃন্দের সম্মানে ইফতার সামগ্রী হস্তান্তর করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপ-প্রচার সম্পাাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

শনিবার দুপুরে উপজেলার দরবেশহাটস্হ শো-রুম থেকে উপহার সামগ্রী তুলে দেন আমিনুল ইসলাম আমিনের একান্ত সহকারী আ’লীগ নেতা মো. মিরান হোসেন মিজান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি এম.এম.আহমদ মনির, সহ-সভাপতি মনির আহমদ আজাদ, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল খালেক, যুগ্ম সম্পাদক মুহাম্মদ মারুফ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এরশাদ আলম, অর্থ সম্পাদক মোজাহিদ হোসেন সাগর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এম.এ. এইচ রাব্বি, দপ্তর সম্পাদক জমির উদ্দীন, সহ দপ্তর সম্পাদক আবদুল ওয়াহাব এবং কার্যনির্বাহী সদস্য এম সাইফুল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ।

করোনা ভাইরাসের থাবায় যখন লন্ডভন্ড পুরো দেশ। এমন সময়েও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করে দেশ ও দশের কল্যাণে সাংবাদিকরা প্রচার করছেন। রাষ্ট্রের যে কোন দূর্যোগময় মুহুর্তে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা অপরিসীম বলেও মন্তব্য করেন আমিনুল ইসলাম আমিন। পরে দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বিএনপিকে টিভি পর্দায় দেখা গেলেও জনগণের পাশে নেই : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি ও তাদের মিত্রদের টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গেলেও জনগণের পাশে নেই। মাঝে মধ্যে তাদের ঢাকা শহরে প্রেস ক্লাবের সামনে, নয়াপল্টনে সংবাদ সম্মেলনে এবং বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দেখা যায়।

অথবা ঘর থেকে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে সরকারের সমালোচনা করেন তারা। তাদেরকে সমগ্র বাংলাদেশের কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা এখন।  

শনিবার (১ মে) চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় তথ্য মন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট লকডাউন পরিস্থিতিতে দিনমজুর ও দরিদ্রদের মধ্যে খাদ্র্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলানিউজ

তিনি বলেন, আমরা কি কাজ করছি সেটাতে কোন ভুল আছে কিনা শুধু সেটা খুঁজে বেড়ায় বিএনপি। তারা শুধু ভুল ধরে। নিজেরা কোন কাজ করে না, তাই তাদের নাম দিয়েছি ‘ভুল ধরা পার্টি’। এই ধরণের ‘ভুল ধরা পার্টি’ রাঙ্গুনিয়ায়ও আছে। তাদেরকে এখন দেখা যাচ্ছে না, ভোট আসলে দেখা যাবে, তখন তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে এতদিন কোথায় ছিল?    

এসময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আওয়ামী লীগ খেটে খাওয়া ও মেহনতি মানুষের দল। গরীব মানুষ ভোট দিয়ে আমাদের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে, তাই আমাদের দল গরীব মানুষের কথা ভাবে। তাই আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে। অন্য কেউ নেই, তারা শুধু গলা ফাটায়। করোনার প্রথম ঢেউ যখন বাংলাদেশে আঘাত হানে তখন সরকারের পক্ষ থেকে সাত কোটির বেশি মানুষকে ত্রাণ দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১ কোটি ২৫ লাখ মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। এরবাইরে অনেকে ব্যক্তিগতভাবে ত্রাণ দিয়েছিল।

রাঙ্গুনিয়া পৌরসভায় মরহুম অ্যাডভোকেট নুরুচ্ছফা তালুকদার অডিটোরিয়ামে তথ্য মন্ত্রীর পারিবারিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান এনএনকে ফাউন্ডেশন খাদ্য সামগ্রী বিতরণের আয়োজন করে। এদিন রাঙ্গুনিয়া পৌরসভা, চন্দ্রঘোনা, মরিয়মনগর, পদুয়া ও শ্রীপুর-খরন্ধীপ ইউনিয়নের দুই হাজার পরিবারে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ক্রমান্বয়ে দশ হাজার পরিবারে এসহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে।  

এনএনকে ফাউন্ডেশনের সমন্বয়কারী আবদুর রউফ মাষ্টারের সভাপতিত্বে ও এমরুল করিম রাশেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, ইউএনও মাসুদুর রহমান, মেয়র শাহজাহান সিকদার, রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি আনোয়ার হোসেন শামীম, আওয়ামী লীগ নেতা মুহাম্মদ আলী শাহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, আবুল কাশেম চিশতি, নজরুল ইসলাম তালুকদার, ইদ্রিছ আজগর, শফিকুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার, আবদুল মোনাফ সিকদার, গিয়াস উদ্দিন খাঁন স্বপন, মাস্টার আসলাম খান, আক্তার খাঁন, আক্তার কামাল প্রমুখ।

ঈদ সামনে রেখে গণপরিবহন চালুর চিন্তা করছে সরকার : কাদের

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে সরকার গণপরিবহন চালুর চিন্তা-ভাবনা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বিক্ষোভে না গিয়ে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ধৈর্য ধরারও আহ্বান জানান।

শনিবার (১ মে) ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবন থেকে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান। সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘লকডাউনের’ পর জনস্বার্থের কথা বিবেচনায় রেখে ও ঈদকে সামনে রেখে গণপরিবহন চালুর ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার।

আমি আন্দোলন, বিক্ষোভে না গিয়ে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছি। সরকার ঈদ ও রমজানের কথা বিবেচনা করে এবং শ্রমজীবী মানুষ যারা দোকানপাট, শপিংমলে কাজ করেন তাদের কথা চিন্তা করে ইতোমধ্যেই ‘লকডাউন’ শিথিল করা হয়েছে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

বিএনপি করোনা নিয়ে যতই অপপ্রচার করুক তাতে জনগণ বিশ্বাস করে না এবং সাড়া দেয় না জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্বের প্রতি জনগণের আস্থা অবিচল আর জনগণের প্রতি সুদৃঢ় কমিটমেন্ট থেকেই সরকার সংক্রমণ রোধ ও চিকিৎসায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। করোনাকে পুঁজি করে যারা অপপ্রচারের বাণিজ্য করছে তারাই প্রকারান্তরে নানা অনিয়মের প্রশ্রয় দাতা বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, বিএনপি একদিকে অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলে অপরদিকে অনিয়ম, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিলে বলে বিরোধীদলকে দমন করছে। আওয়ামী লীগ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বকে পবিত্র সেবা হিসেবে নিয়েছে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

সংকট ও দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ানো আওয়ামী লীগের সহজাত ঐতিহ্য উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, ৭০ সালের ১২ নভেম্বর ভয়াল ঘূর্ণিঝড়ে জীবন ও সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় তখন বঙ্গবন্ধু নির্বাচন কর্মকাণ্ড স্থগিত করে বলেছিলেন নির্বাচন বড় কথা নয়, দুর্যোগকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোই এখন রাজনীতি। তাই তিনি ছুটে গিয়েছিলেন দুর্গত মানুষের মাঝে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমার নামে ২০১টি ভুয়া আইডি দেখা যাচ্ছে। এসব ভুয়া আইডি থেকে কে বা কারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভিন্ন বক্তব্য ও ছবি আপলোড করছে, যা আইনসিদ্ধ নয়। তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে আমি যে আইডি ব্যবহার করছি সেটা ভেরিফাইড ফেসবুক আইডি।

ওবায়দুল কাদের তার ভেরিফাইড আইডি ছাড়া অন্য সব ভুয়া আইডি থেকে প্রচারিত বক্তব্য বা ছবি অথবা অন্য কোনো কমেন্ট থেকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান । বাংলানিউজ

সাতকানিয়ায় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : সাতকানিয়ায় বজ্রপাতে মাজেদা বেগম নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।  

শনিবার (১ মে) ভোরে উপজেলার দেওদীঘি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। মাজেদা বেগম ওই এলাকার আব্দুল মান্নানের স্ত্রী।

সাতকানিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তাপস চন্দ্র মিত্র বলেন, ভোরে সেহেরী খাওয়ার পর অজু করার জন্য টিউবওয়েলে যায়। এসময় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। বাংলানিউজ 

বিজ্ঞানীদের হুঁশিয়ারিতে কান না দেয়াই কাল হয়েছে ভারতের : রয়টার্স

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

আন্তর্জাতিক ডেক্স : গত মার্চ মাসের প্রথমদিকে করোনাভাইরাসের নতুন ও অধিক সংক্রামক একটি ধরন মাত্র ছড়াতে শুরু করেছিল ভারতে। তখনই মোদি সরকারকে এ বিষয়ে সতর্ক করে বিশেষজ্ঞদের একটি ফোরাম। সরকারের নির্দেশে ওই ফোরাম গঠিত হলেও তাদের পরামর্শ কান নেয়নি কর্তৃপক্ষ। নেয়নি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা। সরকারের এমন গাফিলতিই কাল হয়েছে দেশটির জন্য। সম্প্রতি ওই ফোরামের সদস্য পাঁচ বিজ্ঞানী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

পাঁচজনের মধ্যে চার বিজ্ঞানী অভিযোগ করেছেন, তাদের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বাড়তি কোনো কড়াকড়ি আরোপ করেনি। ঝুঁকির মধ্যেই লাখ লাখ মানুষকে কুম্ভমেলায় জড়ো হওয়ার অনুমতি দিয়েছে। নির্বাচনী জনসভা করে বেড়িয়েছেন খোদ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার দলের নেতাকর্মীরা। এছাড়া মোদি সরকারের কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে দিল্লির কিনারে ঘাঁটি গেড়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে হাজার হাজার কৃষক।

এ অবস্থায় বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশটি আজ করোনার সুনামিতে ডুবতে বসেছে। মহামারির প্রথম ঢেউয়ের চেয়ে কয়েকগুণ ভয়াবহ হয়ে উঠেছে দ্বিতীয় ঢেউ। এর পেছনে ভারতে শনাক্ত করোনার নতুন ধরন ও ভাইরাসটির ব্রিটিশ ধরনের বড় অবদান রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

jagonews24

২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতাগ্রহণের পর থেকে ভারতের সবচেয়ে বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ। এর মধ্যেই সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন।

রয়টার্সের তথ্যমতে, সংক্রমণের ভয়াবহতার বিষয়ে মোদি সরকারকে মার্চের শুরুতেই সতর্ক করেছিল ‘ইন্ডিয়ান সার্স-কভ-২ জেনেটিকস কনসোর্টিয়াম’ (আইএনএসএসিওজি)। এই ফোরাম এমন একজন শীর্ষ কর্মকর্তার অধীনে, যিনি সরাসরি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন।

নাম না প্রকাশের শর্তে আইএনএসএসিওজির এক গবেষক রয়টার্সকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তবে বিজ্ঞানীদের সেই সতর্কবার্তা নরেন্দ্র মোদির কাছে পৌঁছানো হয়েছিল কি না তা নিশ্চিত হতে পারেনি বার্তা সংস্থাটি।

jagonews24

জানা যায়, ভারতে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন শনাক্তের জন্য বৈজ্ঞানিক পরামর্শকদের নিয়ে গত বছরের ডিসেম্বরে আইএনএসএসিওজি গঠন করে ভারতীয় সরকার। বিজ্ঞানীদের এই ফোরাম তাদের কাজের সুবিধার্থে ভারতের বড় ১০টি ল্যাবরেটরিকে একসুতোয় বেঁধেছিল।

আইএনএসএসিওজির সদস্য এবং রাষ্ট্রপরিচালিত ইনস্টিটিউট অব লাইফ সায়েন্সেস-এর পরিচালক অজয় পারিদা জানান, তারা ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকেই বি.১.৬১৭ চিহ্নিত করেন, যেটি করোনার ভারতীয় ধরন বলে পরিচিত।

আইএনএসএসিওজি তাদের আবিষ্কারের তথ্য ১০ মার্চের আগেই ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (এনসিডিসি) কাছে পাঠিয়ে দেয়। এসময় বিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ভারতের বিভিন্ন অংশে দ্রুত সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে।

jagonews24

নর্দার্ন ইন্ডিয়া রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক রয়টার্সকে জানান, তাদের গবেষণালব্ধ তথ্য এরপর সরাসরি ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

সেই সময় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি খসড়া মিডিয়া স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) প্রস্তুত শুরু করেছিল আইএনএসএসিওজি। ওই খসড়ার একটি নমুনা রয়টার্সের হাতে পৌঁছেছে। এতে বলা হয়েছে, করোভাইরাসের ভারতীয় ধরনে দুটি উল্লেখযোগ্য রূপান্তর ঘটেছে এবং এটি ভারতের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্রের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ নমুনায় ধরা পড়েছে।

খসড়া বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, ই৪৮৪কিউ ও এল৪৫২আর নামে রূপান্তর দুটি ‘মারাত্মক উদ্বেগ’-এর কারণ। সহজভাবে বললে, করোনার ভারতীয় ধরনটি সহজেই মানবকোষ আক্রমণ করে ওই ব্যক্তির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা তৈরি করতে পারে।

ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এসব তথ্য প্রকাশ্যে আনে আরও দুই সপ্তাহ পর, মার্চের ২৪ তারিখে। তবে তারা যে বিবৃতি দিয়েছিল, সেখানে ‘মারাত্মক উদ্বেগ’ কথাটির কোনও উল্লেখ ছিল না। তারা শুধু বলেছিল, অধিক সংক্রামক নতুন ধরনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে নমুনা শনাক্তকরণ ও কোয়ারেন্টাইন বাড়ানো হচ্ছে।

jagonews24

সরকার কেন বিজ্ঞানীদের হুঁশিয়ারিকে আরও কঠোরভাবে আমলে নিল না জানতে চাইলে আইএনএসএসিওজির প্রধান শহিদ জামিল বলেন, তার ভয় নীতিনির্ধারণী কর্তৃপক্ষ তাদের প্রমাণগুলোর দিকে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছে না।

তিনি রয়টার্সকে বলেন, নীতি নির্ধারণ করতে হয় প্রমাণের ভিত্তিতে, অন্য কোনোভাবে নয়। আমার ভয়, এখানে নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানকে গোনায় ধরা হয়নি। কিন্তু আমি জানি আমার এখতিয়ার কতটুকু। বিজ্ঞানী হিসাবে আমরা প্রমাণ সরবরাহ করি, নীতি নির্ধারণের কাজ সরকারের।

নর্দার্ন ইন্ডিয়া রিসার্চ সেন্টারের সেই পরিচালক রয়টার্সকে জানান, তাদের তৈরি খসড়া বিবৃতি ভারতের শীর্ষ আমলা মন্ত্রিপরিষদ সচিব রাজিব গৌবার কাছে পাঠানো হয়েছিল, যিনি সরাসরি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন।

jagonews24

নরেন্দ্র মোদির কাছে সেই খসড়াটি জমা দেয়া হয়েছিল কি না তা নিশ্চিত হতে পারেনি রয়টার্স। রাজিব গৌবাও এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য সাড়া দেননি।

রয়টার্সের বিশেষ প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দেয়ার পরেও লোকসমাগম কমাতে কোনও পদক্ষেপই নেয়নি ভারত সরকার। ফলে মাত্র একমাসের ব্যবধানে সংক্রমণের হার চারগুণ বেড়ে যায়।

ভারতে গত এক সপ্তাহ ধরে প্রায় প্রতিদিনই চলছে সংক্রমণের রেকর্ড ভাঙাগড়ার খেলা। গত সপ্তাহে বিশ্বে প্রথমবারের মতো একদিনে তিন লাখ রোগী শনাক্তের রেকর্ড গড়েছিল তারা। শনিবার সেই রেকর্ড গুঁড়িয়ে চার লাখ রোগী শনাক্তের রেকর্ডও নিজেদের করে নিয়েছে দেশটি।

মে দিবসেই বালুর নিচে চাপা পড়ে প্রাণ গেল শ্রমিকের

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : নেত্রকোনার দুর্গাপুরে তিন নম্বর বালুর ইজারা মহাল (বিরিশিরি থেকে কেরণখলা) সখীর বালুর ঘাট এলাকায় বাংলা ড্রেজারে বালু উত্তোলনের সময় গর্তের বালুতে চাপা পড়ে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১ মে) বেলা ১১টার দিকে বিরিশিরি ইউনিয়নের কানিয়াইল গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত শ্রমিকের নাম সবুজ মিয়া (৩২)। তিনি পৌরসভার খরস গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।

নিহতের চাচা নুরু মিয়া জানান, প্রতিদিনের মতো নিজের ড্রেজারে বালু তুলতে যান সবুজ মিয়া। বালু উত্তোলনের কারণে সৃষ্ট গর্তের ওপরের অংশে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হচ্ছিল। হঠাৎ ওপরের বালুর স্তূপের অংশ নিচ দিকে ধসে পড়ে। এতে বালু চাপা পড়েন সবুজ। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন দৌঁড়ে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দুর্গাপুর থানার ওসি (তদন্ত) মীর মাহবুব। জাগো নিউজ

আন্তর্জাতিক ৩৮ রুটে ফ্লাইট চালুর অনুমতি

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : বিশেষ শর্ত আরোপ করে ৩৮টি দেশে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। শনিবার (০১ মে) থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সমূহ চালুর জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।

বেবিচক চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  এই ব্যবস্থাপনার ফলে আটকে পড়া অভিবাসীরা নিজ নিজ গন্তব্য বা কর্মস্থলে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। বাংলানিউজ

যে ৩৮ দেশে পুনরায় ফ্লাইট চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেগুলোকে ‘এ’ ও ‘বি’ দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। ‘গ্রুপ-এ’তে থাকা বাংলাদেশের নাগরিকরা কেবলমাত্র দূতাবাসের বিশেষ অনুমতি নিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন। গ্রুপ ‘বি’- এর দেশগুলো থেকে আগত যাত্রীদের দেশে ফিরে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন সম্পন্ন করতে হবে।

‘গ্রুপ-এ’তে রয়েছে ১২টি দেশ। এগুলো হচ্ছে- আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, সাইপ্রাস, জর্জিয়া, ভারত, ইরান, মঙ্গোলিয়া, ওমান, সাউথ আফ্রিকা এবং তিউনিসিয়া।

‘গ্রুপ-বি’তে রয়েছে ২৬টি দেশ। এগুলো হচ্ছে- অস্ট্রিয়া, আজারবাইজান, বাহরাইন, বেলজিয়াম, চিলি, ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, ইরাক, কুয়েত, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুনিয়া, নেদারল্যান্ডস, প্যারাগুয়ে, পেরু, কাতার, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক ও উরুগুয়ে।

প্রজ্ঞাপনে এসব দেশ থেকে আগত যাত্রীদের ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া তালিকা বহির্ভূত দেশসমূহ থেকে আগত যাত্রীদের পিসিআর নেগেটিভ সনদ আনা সাপেক্ষে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিন কঠোরভাবে পালনের জন্য বলা হয়েছে।

ব্যতিক্রম হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের ৩টি দেশ (কাতার, বাহরাইন ও কুয়েত) ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় থাকা সত্ত্বেও সেখান থেকে আসা যাত্রীরা বর্তমানে চলমান তিন দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করবেন। পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বাকি ১১ দিন হোম কোয়ারেন্টিন অথবা আইসোলেশন থাকার জন্য বিবেচিত হবেন।

করোনা মহামারিতে শ্রমিকদের দুর্বিষহ জীবন

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে চলমান লকডাউনে কষ্টে আছেন দিনমজুর, কৃষিশ্রমিক, দোকানদার, ফুটপাতের ব্যবসায়ী, গাড়ি ও রিকশাচালকরা। কাজ হারিয়ে তারা এখন ঘরবন্দি। চাকরি নেই পোশাক ও শিল্পকারখানার অনেক শ্রমিকের।

এমন বাস্তবতায় শনিবার (১ মে) শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন ‘মে দিবস’ পালিত হচ্ছে, যখন খেটে খাওয়া এই মানুষগুলো অপেক্ষায় আছেন তাদের সুসময় ফেরার।

গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাপড ইন বাংলাদেশ এর (এমআইবি) প্রকল্প সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ৫০ শতাংশের বেশি কারখানায় শ্রমিকের সংখ্যা কমেছে। চাহিদা কমে যাওয়ায় কারখানাগুলোতে শ্রমিক ছাঁটাই হয়েছে। অনেক কারখানা বন্ধও হয়ে গেছে। কর্মী ছাঁটাই ও কারখানা বন্ধের ক্ষেত্রে বেশিরভাগই বকেয়া বেতন ও ক্ষতিপূরণ পরিশোধের নিয়ম মানেনি।

জানা গেছে, সীমিত পরিসরে যেসব পোশাক ও শিল্পকারখানার খোলা রয়েছে সেখানে কর্মরত শ্রমিকরাও আছেন চাকরি হারানোর শঙ্কায়। করোনাকালে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ থাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। পাশাপাশি দৈনিক মজুরী ভিত্তিতে নিয়োজিত আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ও হোটেল-রেস্টুরেন্টের অনেক শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন। দোকানগুলো থেকেও হয়েছে কর্মী ছাঁটাই। কিছু ভাসমান দোকানি শহর ছেড়ে  চলে গেছেন গ্রামে।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মো. মুছা বাংলানিউজকে জানান, শহরে ১৩ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং ১০ হাজার টেম্পো চলাচল করতো। এতে জড়িত ৩০ হাজার শ্রমিকের জীবিকা । কাজ হারিয়ে তারা কষ্টে আছে।

নগরের ফিশারী ঘাট, অ্যালুমিনিয়াম কারখানা, উপজেলার ইটভাটা ও সিটি করপোরেশনের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত অনেক শ্রমিকই জানেন না ‘মে দিবস’ এর কথা। তাদের ভাষায়, দিবস দিয়ে কি হবে- যদি পেটে ভাত না থাকে। তবে শ্রমঘন্টার অতিরিক্ত সময় কাজ করানো, ন্যায্য মজুরি না পাওয়ার কষ্ট তাদের কুঁড়ে কুঁড়ে খায়। কাজ হারানোর ভয়ে পান না প্রতিবাদ করার সাহস।

চট্টগ্রামের দুইটি শ্রম আদালতে নেই পর্যাপ্ত বিচারক। এছাড়া কিছু মামলায় মালিক-শ্রমিক প্রতিনিধিদের উপস্থিত থাকতে অনীহা, আইনজীবীদের সময়ক্ষেপণ ইত্যাদি কারণে বাড়ছে মামলার জট। বর্তমানে  শ্রম আদালত-১ ও ২য় শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলা রয়েছে ২ হাজার ৫৪৭টি। এর মধ্যে অর্ধেক মামলা ঝুলে আছে গত পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে। বাংলানিউজ

চমেক হাসপাতালে চতুর্থ দিনও শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে টানা চতুর্থ দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করেছেন শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা। গত বুধবার (২৮ এপ্রিল) সকাল থেকে হাসপাতালের কোনো ওয়ার্ডে যোগ দেননি তারা।

চমেক হাসপাতাল ইন্টার্ন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক ডা. ওসমান গণি বলেন, মে দিবস উপলক্ষে কোন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে না। তবে আমাদের কর্মবিরতি চতুর্থ দিনের মতো অব্যাহত রয়েছে। বাংলানিউজ

তিনি আরও বলেন, বহিরাগত যারা হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া হামলার সঙ্গে চমেকের যেসব শিক্ষার্থী জড়িত তাদের বহিষ্কার করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের সার্বিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে।  

এদিকে, শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের অনুপস্থিতিতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। ফলে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা।  

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আফতাবুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, শিক্ষানবিশ চিকিৎসদের বিষয়টি সমাধানে পরিচালক কাজ করছেন। আশা করছি এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।  

গত মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে চমেক ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডা. ওয়াসিম সাজ্জাদ রানা এবং রাতে হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে চমেক ছাত্রলীগের সভাপতি ও শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হাবিবুর রহমানের ওপর হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা এসময় তাদের কাছে থাকা মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় প্রতিবাদে ঘোষণা ছাড়াই বুধবার থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা। এ ব্যাপারে প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও কোনো রকম সমাধান ছাড়াই তা শেষ হয়।