- Lohagaranews24 - https://lohagaranews24.com -

করোনামুক্তি চাইলে বাংলাদেশকে টিকা তৈরি করতে হবে : ড. বিজন

নিউজ ডেক্স : করোনাভাইরাস সহজে যাবে না। এর মিউটেশন বা পরিবর্তন হয়েছে। বারবার মিউটেশন হয়ে এটা থেকে যাবে। মিউটেশন হলে টিকারও পরিবর্তন বা হালনাগাদ করতে হয়। কিন্তু বারবার টিকা পরিবর্তন বা হালনাগাদ করা খুব কঠিন কাজ। তাছাড়া বিশ্বের একেক দেশে বা একেক অঞ্চলে একেক ধরনের করোনা প্রভাব বিস্তার করছে বা করবে। তাই এক অঞ্চল বা দেশের টিকা অন্য অঞ্চলে কাজ করবে না।

ফলে করোনা থেকে মুক্তি পেতে হলে স্থানীয়ভাবে প্রত্যেক দেশকে বা অঞ্চলকে টিকা উৎপাদন করতে হবে। বাংলাদেশকেও করোনা থেকে মুক্তি পেতে হলে উৎপাদন করতে হবে নিজস্ব টিকা। বাংলাদেশে যে করোনা আক্রমণ করেছে বা করবে, তা শনাক্ত করে টিকা উৎপাদনের গবেষণাগার রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও তাদের দেশে করোনার কোন ভাইরাস সংক্রমণ করেছে, তা শনাক্ত করে নিজস্ব টিকা উৎপাদন করতে হবে। আর এটা করলেই করোনা থেকে মুক্তি সম্ভব। এটা করা প্রয়োজন এবং সম্ভবও।

সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীব বিজ্ঞানী, সার্স ভাইরাসের কিট উদ্ভাবক, করোনাভাইরাস শনাক্তের ‘জি র্যাপিড ডট ব্লট’ কিট উদ্ভাবক ড. বিজন কুমার শীল। জাগো নিউজ

তিনি বলেন, আগে যে ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে, ফাইজার, মেডোনা, জনসন, অ্যাস্ট্রাজেনেকা ইত্যাদি ভ্যাকসিন একটা জায়গায় হয়েছে, সেটা হচ্ছে স্পাইক প্রোটিন। যেহেতু ওই জায়গায় পরিবর্তন হচ্ছে, সেই কারণে ভ্যাকসিনের ইম্প্রুভমেন্ট হওয়া দরকার। সেই পরিবর্তন এখানে পুশ করা দরকার। প্রশ্ন হচ্ছে এই পরিবর্তন তো স্থায়ী নয়। সে আরও পরিবর্তন হচ্ছে। প্রতিদিন তো ভ্যাকসিন পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। ভ্যাকসিন তৈরি করতে সময় লাগে, কমপক্ষে ৩-৪ মাস সময় লাগে। এখন যেটা করা যেতে পারে যে, এই ভাইরাসকে যদি লোকালাইজ বা আমাদের দেশে এই ভাইরাস দেখা যাচ্ছে, আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি, এই ভাইরাস যদি সরাসরি আইসোলেট করে কিল (মৃত) করা হয়, কিল করার পদ্ধতি আছে, হিট দিয়ে বা কেমিক্যাল দিয়ে কিল করার পরে, এটি কিন্তু ভ্যাকসিন তৈরি করা সম্ভব। যেটা খুব ভালো কাজ করে।

ড. বিজন বলেন, এখন আমার দেশে করোনার একটা ভ্যারিয়েন্ট বিরাজ করছে, আমরা ব্যবহার করছি অন্য দেশের ভ্যাকসিন, সেটা খুব ভালো কাজ করবে বলে মনে হচ্ছে না। যার জন্য ভ্যাকসিনও লোকালাইজ হয়ে যাবে। অথবা বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান মানে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে যদি একই ভাইরাস থাকে, তাহলে একই ভ্যাকসিন হতে পারে। যা মোটামুটি ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে সুরক্ষা দেবে।

তিনি আরও বলেন, এখন আফ্রিকান যে স্ট্রেইন, সেটা আবার মিউটেশন হতে পারে। তখন কিন্তু এখানে থাকবে না। ভাইরাস যখনই পরিবর্তন হচ্ছে, তখনই ভ্যাকসিন পরিবর্তন করতে হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া জটিল। এখন স্থানীয় ভাইরাস যদি সরাসরি আইসোলেট করে, এটাকে কিল (মৃত) করে, নিজস্ব ভ্যাকসিন তৈরি করে ভ্যাকসিন মানুষকে দেন, তাহলে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এটা করা উচিত। এই জিনিসটা চিন্তা করার সময় এসেছে।

বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে ভ্যাকসিন তৈরি করা খুব কঠিন বিষয় না বলেও মনে করেন ড. বিজন। তিনি বলেন, কারণ এই ভাইরাসের একটা চরিত্র আছে। সেটা হলো এটা খুব দ্রুত গ্রো (বৃদ্ধি পায়) করে। বিএসএল৩ ক্যাটাগরির ল্যাবরেটরি থাকলে সেখানে ভাইরাসকে দ্রুত গ্রো করে হিট ও ক্যামিকেল দিয়ে ইনঅ্যাক্টিভ (নিষ্ক্রিয়) করে ডব্লিউএইচের কিছু প্রসিডিউর আছে, সেই পদ্ধতিতে যদি ভ্যাকসিন তৈরি করা যায় এবং সেটা করা সম্ভব। বাংলাদেশ এটা ইচ্ছা করলেই করতে পারবে।

ড. বিজন বলেন, ২০০৩ সালে আমি যখন সিঙ্গাপুরে কাজ করি, তখন সিঙ্গাপুরে বিএসএল৩ ল্যাবরেটরি ছিল না। এখন ১০টির বেশি হয়েছে। বড় বড় কোম্পানি আছে যারা বিএসএল৩ ল্যাবরেটরি তৈরি করে দিতে পারে ১ থেকে ২ মাসের মধ্যে। শুধু দরকার আমরা এটা করতে চাই কি না। নীতিনির্ধারকরা যদি মনে করেন, এই কাজটা করা উচিত, তাহলেই এটা করা সম্ভব। এটা কোনো রকেট সায়েন্স না। এটা খুব সিম্পল সায়েন্স। আমি যেটা মনে করি, বাংলাদেশে খুব অভিজ্ঞ একটা টিম আছে। মন্ত্রণালয় আছে, উপদেষ্টা কমিটি আছে। কমিটিতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম স্যার আছেন। তিনি অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ। তার নেতৃত্ব বা একটা টিম করে কাজ করলে বিষয়টা খুব সহজে হবে। এক্ষেত্রে প্রো-অ্যাক্টিভ হতে হবে, পোস্ট-অ্যাক্টিভ না।

বাংলাদেশ প্রো-অ্যাক্টিভ হলে এবং চেষ্টা করলে দুই-তিন মাস সময় লাগবে বলেও মনে করেন ড. বিজন। ল্যাবের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ করতে চাইলে তা পারবে। বাংলাদেশে বিএসএল৩ ল্যাবরেটরি কয়েকটা আছে। আইসিডিডিআরবিতে একটা আছে। মহাখালীতে আরেকটা ল্যাবরেটরিতে আছে। এটাকে মেরামত করা যেতে পারে। বিএসএল৩ ল্যাবরেটরি করার জন্য যে ধরনের সরঞ্জাম দরকার, তা ভারতে পাওয়া যায়। খুব ভালো মানের পাওয়া যায়। ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন ল্যাবরেটরি। ভারত থেকে নিয়ে আসলে বাংলাদেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব। হয়তো সময় লাগবে, কিন্তু শুরু করতে হবে।

কয়েকদিন বিরতি দিয়ে আবারও তাপপ্রবাহ, ভ্যাপসা গরম

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : কয়েকদিন বিরতি দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। আবহাওয়া অফিস বলছে, এটি আরও বিস্তৃত হতে পারে। শনিবার (১০ এপ্রিল) রাতে এক পূর্বাভাসে এমনটি জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ অবস্থান করছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে। বাংলানিউজ

এই অবস্থায় রোববার (১১ এপ্রিল) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুই-এক জায়গায় বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এছাড়া কুষ্টিয়া অঞ্চলসহ রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং এটি বিস্তার লাভ করতে পারে। সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময় ঢাকায় দক্ষিণ-পশ্চিম অথবা পশ্চিম দিক থেকে ঢাকায় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিমি।

এবার চৈত্রের শুরু থেকেই তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ইতোমধ্যে দুই দফায় প্রায় ১৫ দিনের মতো তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৩৯ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে। এদিকে তাপপ্রবাহের সঙ্গে সঙ্গে এবার বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণও বেড়েছে। ফলে ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ট হওয়ার জোগাড়।

শনিবার ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৫৪ শতাংশ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহীতে, ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যথাক্রমে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ২৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদীতে ১২ মিলিমিটার।

পটিয়া থানায় হামলা মামলায় হেফাজতের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments
ফাইল ছবি

নিউজ ডেক্স : পটিয়া থানায় হামলা মামলায় হেফাজত ইসলামের ৫ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার (১০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- ইমতিয়াজ হোসেন, মাওলানা মুফতি আরিফুল ইসলাম, মো. বেলাল উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন ও মো. খোরশেদ আলম। এদের মধ্যে ইমতিয়াজ, মাওলানা আরিফ এবং বেলালকে শোভনদন্ডী ইউনিয়ন থেকে এবং মো. জসিম উদ্দিন ও মো. খোরশেদ আলমকে জিরি ইউনিয়ন থেকে গ্রেফতার করা হয়।  

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, ‘পটিয়া থানায় হামলার ঘটনায় হেফাজত ইসলামের ৫ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতরাতে অভিযান চালিয়ে  তাদের গ্রেফতার করা হয়। তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাংলানিউজ  

গত ২৬ মার্চ বিকেলে হেফাজতের কর্মীরা মিছিল বের করে পটিয়া থানায় হামলা চালায়। এ ঘটনায় ৩০ মার্চ থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. বোরহান উদ্দিন বাদি হয়ে হেফাজতের ৭শ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ভাঙচুরের মামলা দায়ের করেন।

লোহাগাড়ায় বাঙ্গালিয়ানা রেস্টুরেন্টসহ ৭ রেস্তোরাঁয় জরিমানা

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ায় স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ৭ হোটেল রোস্তারাঁয় ৭ হাজার ২শ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলা সদর বটতলী মোটর ষ্টেশন ও পদুয়া তেওয়ারীহাট বাজারে এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোরশেদ আলম চৌধুরী।

জরিমানা করা হয়েছে, বাঙ্গালিয়ানা রেস্টুরেন্ট, শাহ মজিদিয়া, হোটেল দি জামান, পদুয়া চটপটি, হোটেল রাজভবন, আমিরাবাদ ভাত ঘর ও নামবিহীন কুলিং কর্ণার।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোরশেদ আলম চৌধুরী জানান, স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ৭ হোটেল রেস্তোরাঁকে ৭ হাজার ২শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ সময় হোটেল রেস্তোরাঁগুলোকে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করার নির্দেশ দেয়া হয়।

অভিযানে সহায়তা করেন লোহাগাড়া থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন, উপজেলা ভূমি অফিসের সমির চৌধুরী ও নয়ন দাশ।

লোহাগাড়ায় স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করায় ২৪ জনকে জরিমানা

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ায় স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে মাস্ক না পরায় ২৪ জনকে ৭ হাজার ৮৪০ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১০ এপ্রিল) সকালে উপজেলা সদর বটতলী মোটর ষ্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোরশেদ আলম চৌধুরী।

তিনি জানান, স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে মাস্ক না পরায় সংক্রমণ ও রোগ নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ২৪ ধারায় ২৪ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। করোনার মহামারি থেকে রক্ষা পেতে সরকারের নির্দেশনা মতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান জানান। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অভিযানে সহায়তা করেন লোহাগাড়া থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন ও উপজেলা ভূমি অফিসের সমির চৌধুরী।

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-তৃণমূলের সংঘর্ষ- গোলাগুলি, ৪ জনের মৃত্যু

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

আন্তর্জাতিক ডেক্স : ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পাঁচ জেলার ৪৪টি কেন্দ্রে শনিবার বিধানসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোট শুরু হয়েছে। ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে রাজ্যের কুচ বিহার জেলায় বিজেপি এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় গোলাগুলির ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে। খবর এনডিটিভির।

জি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে চার যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তৃণমূলের দাবি ওই চারজনই তাদের সমর্থক। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী বলছে, হঠাৎ ৩শ থেকে ৪শ জনের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সে সময় দু’পক্ষের মধ্যে ঝামেলা থামাতে এবং নিজেদের আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালাতে বাধ্য হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী।

এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি তিনজনকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাদের মৃত্যু হয়।

নিহত ওই চারজনের নাম হামিদুল হক, হামিনুল হক, মনিরুল হক এবং নূর আলম। এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি মুখ্য নির্বাচনী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। কোন পরিস্থিতিতে পুলিশকে গুলি চালাতে হয়েছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

উত্তরবঙ্গের কোচবিহার জেলার নয়টি এবং আলিপুরদুয়ারের পাঁচটি বিধানসভা আসনের সবগুলোতেই ভোটগ্রহণ চলছে। এছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৩১টি কেন্দ্রের মধ্যে ১১টি, হাওড়া জেলার ১৬টির মধ্যে নয়টি এবং হুগলির ১৮টির মধ্যে ১০টি আসনেও ভোট হচ্ছে।

২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই ৪৪টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের দখলে ছিল ৩৯টি। বিজেপির হাতে মাত্র ১টি এবং বামদের দখলে ৩টি আসন। আর তাদের জোট শরিক কংগ্রেসের ঝুলিতে ১টি আসন ছিল। অবশ্য ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের বিধানসভা ভিত্তিক ফলের হিসাব অনেক বদলে গেছে। এই ৪৪টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ২৫টি এবং বিজেপি ১৯টি কেন্দ্রে এগিয়ে। তবে সেসময় পৃথকভাবে লড়াই করা বাম-কংগ্রেসের হাতে কোনো আসনই নেই।

‘শিশুবক্তা’ রফিকুলকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলামকে গাজীপুর জেলা করাগার থেকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ পাঠানো হয়েছে। শনিবার (১০ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টায় র‍্যাব-পুলিশের কড়া প্রহরায় তাকে স্থানান্তর করা হয়। গাজীপুর জেলা কারাগারের সুপার বজলুর রশিদ আখন্দ বিষিয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, শনিবার সকাল সোয়া ৯টায় রফিকুল ইসলামকে জেলা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। সকাল ১০টায় তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছান বলে কারা সূত্রে জানা গেছে। জাগো নিউজ

উল্লেখ্য, রাষ্ট্রবিরোধী, উস্কানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) র‍্যাব বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গাজীপুরের গাছা থানায় মামলা করা হয়। পরে ঢাকায় তার নামে আরও একটি মামলা করা হয়। এর আগের দিন বুধবার (৭ এপ্রিল) ভোরে রফিকুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দা থেকে তাকে আটক করে র‍্যাব।

গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ ইলতুৎমিশ বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে র‍্যাব-১ ডিএডি মোহাম্মদ খালেক বাদী হয়ে গাছা থানায় রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন। পরে এই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

বৃহস্পতিবার সকালে তাকে গাজীপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হলে আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

চট্টগ্রামে করোনায় চিকিৎসকের মৃত্যু

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আবদুল লতিফ নামে ৬৫ বছর বয়সী এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৯ এপ্রিল) রাতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

ডা. আবদুল লতিফের (৬৫) বাড়ি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহায়। তিনি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ১৮তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। বাংলানিউজ

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ডা. মো. সেলিম জানান, ডা. লতিফ গত ৯ দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আইসিইউতেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি মেট্রোপলিটন হাসপাতালে পরিচালক ছিলেন।

বিএনপির উসকানির কারণে অনেকে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না : কাদের

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স :  বিএনপি করোনার টিকা নিয়েও অপরাজনীতি করেছে, এখন লকডাউন নিয়ে নানা অপপ্রচার ও উস্কানি দিচ্ছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির অপরিণামদর্শী বক্তব্য ও উস্কানিতে অনেকে স্বাস্থ্যবিধির প্রতি উদাসীনতা প্রদর্শনের সুযোগ পাচ্ছে।

শনিবার (১০ এপ্রিল) সকালে ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন। করোনা নিয়ে রাজনীতি না করে বিএনপিকে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বাংলানিউজ

সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিদিন মিথ্যাচারের ভাঙা রেকর্ড বাজাবে, গুজব ছড়াবে, উস্কানি দেবে-আর এসবের জবাব দিলে বিএনপি নেতাদের গাত্রদাহ হয়, বিএনপির প্রতি এমন প্রশ্ন রেখে ওবায়দুল কাদের বলেন, আসলে সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করা এবং রাজনৈতিক বাতাবরণ দিয়ে বিতর্কিত করাই এখন বিএনপির রাজনীতি। তিনি বলেন, সরকার যেকোনো গঠনমূলক সমালোচনাকে স্বাগত জানায়।

ওবায়দুল কাদের বিএনপির কাছে প্রশ্ন রেখে বলেন, মিথ্যাচারের বিষবাষ্প ছড়ানো ছাড়া বিএনপি করোনাকালে জনকল্যাণে কি করেছে? কোন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে? আপনারাতো সকালে ঘুম থেকে জেগেই বলেন, সরকারের সমন্বয় নেই।

‘মহামারি নিয়ন্ত্রণে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোও যেখানে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে গড়ে তোলা হয়েছে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। ’

মানুষের জীবনের পাশাপাশি জীবিকার সুরক্ষায় সরকার সচেষ্ট জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এমতাবস্থায় জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে মিথ্যাচার করা প্রকারান্তরে সংক্রমণ রোধে বাধাগ্রস্ত করা। বিএনপি অপকৌশল করে সম্মুখসারির যোদ্ধাদের মনবলে চিড় ধরাতে চায়, কিন্তু তারা সফল হবে না বলেও মনে করেন ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, বিএনপি এখন সর্বদলীয় মতামত গ্রহণের কথা বলছে, এর আগেও তারা সর্বদলীয় কমিটির কথা বলেছিলো। করোনা কোনো রাজনৈতিক সমস্যা নয়, দেশে করোনা বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটি রয়েছে অতএব সরকার বিশেষজ্ঞ ও পরামর্শক কমিটির মতামত এবং সুপারিশের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, এখানে সর্বদলীয় বিষয়ের চেয়ে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের মতামতই বেশি জরুরি। বিশ্বের কোনো দেশে সংক্রমণ রোধ কিংবা চিকিৎসায় সর্বদলীয় কমিটির নজির নেই।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী জানান, টিকা ব্যবস্থাপনায় কোথাও কোথাও এ ধরনের কমিটি হলেও করোনার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এমন দৃষ্টান্ত নেই। ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

পরে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা সংযোগ সড়কসহ কর্ণফুলী টানেল সংযোগ সড়কের চারলেন উন্নীতকরণ প্রকল্পের নির্মাণ কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দেন।

হিমছড়ি সৈকতে ফের ভেসে এল মৃত তিমি

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : কক্সবাজারের হিমছড়ি সৈকতে ফের ভেসে এসেছে একটি মৃত তিমি। শনিবার (১০ এপ্রিল) ভোর ৬টায় এটিকে বালিতে আটকে থাকতে দেখা যায়।

এর আগে শুক্রবার (৯ এপ্রিল) দুপুরের জোয়ারের সঙ্গে ভেসে আসে বড় একটি মৃত তিমি। এটি একইদিন রাত ১টায় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়। গবেষণার জন্য হাড় ও অন্য প্রত্যঙ্গ সংগ্রহের জন্য পুঁতে ফেলা স্থানটি সংরক্ষণ করছে সমুদ্র ও মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট।

শুক্রবারের মৃত তিমির পাওয়া যায় যে স্থান থেকে তা থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দক্ষিণে ক্ষুদ্র তিমির মরদেহটি পাওয়া যায়। ২৫-৩০ ফুট লম্বা এ তিমিটিও অর্ধগলিত অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের সদর রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর কুমার সাহা। জাগো নিউজ

তিনি জানান, শুক্রবার ভেসে আসা মৃত তিমির দেহাবশেষ সৈকতের বালিয়াড়িতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। জোয়ারের পানিতে আবার ভেসে যাওয়া থেকে দেহটি আটকাতে বন বিভাগের শতাধিক কর্মী চেষ্টা চালায়। এসময় প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগের কর্মী এবং উৎসুক জনতাও এতে সামিল হয়। এরপর ভেটেনারি সার্জনরা ময়নাতদন্ত করার পর এক্সকেভেটরের সাহায্যে মরদেহটি পুঁতে ফেলা হয়।

রেঞ্জ কর্মকর্তা আরো জানান, শনিবার ভোর ৬টায় একই সৈকতের ভিন্ন পয়েন্টে আরো একটি মৃত তিমির দেহাবশেষ বালিয়াড়িতে উঠে আসে। ধারণা করা হচ্ছে, এটিও আগে মরে ভাসতে ভাসতে তীরে উঠে এসেছে। দুর্গন্ধ বেশি ছড়ানোর আগেই গতকালের মতো এটিও পুঁতে ফেলার উদ্যোগ চলছে।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও পিএইচডি ফেলো মোহাম্মদ আশরাফুল হক জানান, শুক্রবার তীরে উঠে আসা মরা প্রাণীটি ব্রাইড হোয়েল প্রজাতির ও এটি প্রাপ্ত বয়স্ক। নীল তিমি গ্রুপের একটি প্রজাতি হল ব্রাইড হোয়েল। এটি আমাদের বঙ্গোপসাগরেরই বাসিন্দা।

তিনি আরও জানান, তিমি সাধারণত দলবেধে চলে। কোনো কারণে দলছুট হলে অনেক সময় তিমি মারা যায়। এটি এবং শনিবারে তীরে আসা তিমিটির ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এসব তিমি অন্তত ১০-১২দিন আগে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু তিমিগুলোর মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও অজানা রয়েছে।

জানা যায়, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী নীল তিমির ছবির সঙ্গে প্রায় সকলেই পরিচিত হলেও বাস্তবে মাছটি দেখেছেন দেশের খুব কম মানুষই। এমনকি সমুদ্র উপকূলীয় জেলা কক্সবাজারের মানুষও কদাচিৎ দেখেছেন এ মাছটি।

timi

শুক্রবার দুপুরে সামুদ্রিক জোয়ারের সঙ্গে ভেসে আসে ৪৫ ফুট দীর্ঘ মৃত নীল তিমি। শনিবার সকালেও এসেছে আরো একটি তিমির নিথর দেহাবশেষ। ঘটনাগুলো স্থানীয়রা জানতে পারলে বাস্তবে তিমি দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে।

গণমাধ্যম ও ফেসবুকের বদৌলতে খবরটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে কক্সবাজার শহর, রামু, উখিয়া, টেকনাফ এমনকি চকরিয়া থেকেও উৎসুক মানুষ হিমছড়ি সৈকতে এসে হাজির হয়। ঘটনাস্থলে আসেন জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদফতর, বনবিভাগ, র‍্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইন্সটিটিউট ও বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা।

ময়নাতদন্তের জন্য আসেন জেলা প্রাণী সম্পদ ও ওয়াইল্ড লাইফ বিভাগের সার্জনসহ একদল কর্মকর্তা-কর্মচারী।

সাংবাদিক আহমদ গিয়াস বলেন, এর আগে ১৯৯০ সালের এই সময়ে সৈকতের লাবণী পয়েন্ট ভেসে এসেছিল একটি মৃত নীল তিমি। যেটি আকারে ছিল প্রায় ৬৫ ফুট। সেই তিমির কঙ্কাল সংরক্ষণ করা হয়েছিল।

রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রণয় চাকমা বলেন, তিমির দেহাবশেষের প্রয়োজনীয় অংশ সমুদ্র ও মৎস্য বিজ্ঞানীদের পরামর্শে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মাংস পঁচে গেলে হাড়গুলো তুলে যেন সংরক্ষণ করা যায় সেজন্য পুঁতে ফেলা অংশটি ঘিরে রাখা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, শনিবার ভেসে আসা তিমির দেহাবশেষও একই পদ্ধতিতে পুঁতে ফেলার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।