- Lohagaranews24 - https://lohagaranews24.com -

করোনা যোদ্ধার সম্মাননা গ্রহণ

করোনাকালীন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করায় লোহাগাড়া ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সমাজকর্মী আরমান বাবু রোমেলকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেছেন লোহাগাড়া দরিদ্র শিক্ষার্থী কল্যাণ সংস্থা। সোমবার (১৮ জানুয়ারি) উপজেলা বিআরডিবি হলে গুণীজন সংবর্ধনা ও শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে তাঁকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

বুধবার ভারত থেকে আসছে ২০ লাখ টিকা

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : ভারত সরকারের উপহার হিসেবে বুধবার (২০ জানুয়ারি) দেশে আসছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ২০ লাখ টিকা।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।

স্বাস্থ্যের ডিজি বলেন, উপহার হিসেবে ২০ লাখ ভ্যাকসিন পাঠাতে ভারত সরকারের পক্ষ সোমবার রাষ্ট্রীয়ভাবে এক চিঠিতে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। আগামী বুধবার এ টিকা আসার কথা রয়েছে।

তিনি বলেন, চিঠিতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ২০ লাখ টিকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনও এ মর্মে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে। বাংলানিউজ

দেশে সামাজিক খাতেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে : রাষ্ট্রপতি

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক খাতেও বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক খাতেও বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।

গড় আয়ু বেড়ে ৭২ দশমিক ৬ বছর এবং শিক্ষার হার উন্নীত হয়েছে ৭৪ দশমিক সাত শতাংশে। সোমবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় চলতি বছরের প্রথম অধিবেশনে দেওয়া (শীতকালীন) ভাষণে এ কথা জানান রাষ্ট্রপতি।

রাষ্ট্রপতি তার ভাষণের সংক্ষিপ্ত অংশ অধিবেশনে পড়ে শোনান। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, ২০১০ সালে দারিদ্র্য হার ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ ও হত দারিদ্র্য হার ছিল ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ। ২০১৯ সালে  দারিদ্র্য হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ এবং হত দারিদ্র্য হার ১০ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।

আবদুল হামিদ বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা ৪৯ লাখ, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী ভাতাভোগীর সংখ্যা ২০ লাখ ৫০ হাজার, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা ১৮ লাখ এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় উপকার ভোগীর সংখ্যা এক লাখ জন করা হয়েছে। প্রতি বছর দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ৩০ হাজার দরিদ্র ও অসচ্ছল রোগীকে এককালীন ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, দুস্থ, অনগ্রসর ও দরিদ্র নারীদের জন্য প্রায় ২ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে দশটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে ২০ লাখ ৯৯ হাজার ২৪৩ জন নারী উপকৃত হয়েছে। ‘নির্যাতিত দুস্থ নারী ও শিশু কল্যাণ তহবিল’ থেকে করোনার সময় ১ হাজার ৩৬১ জনকে ৫৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন কঠোরভাবে দমনের লক্ষ্যে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান অন্তর্ভুক্ত করে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০’ সংশোধন করা হয়েছে। বাংলানিউজ

ভারতে টিকা নেয়ার পর একজনের মৃত্যু, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ৪৪৭ জনে

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

আন্তর্জাতিক ডেক্স : ভারতে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নেয়ার মাত্র দু’দিনের মধ্যেই শারীরিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে প্রায় সাড়ে চারশ জনের মধ্যে। মারা গেছেন একজন। যদিও ওই ব্যক্তির মৃত্যুর সঙ্গে ভ্যাকসিনের কোনো যোগসূত্র নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

গত শনিবার থেকে ভারতে শুরু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন প্রদান কর্মসূচি। দেশটিতে তিন হাজারের মতো কেন্দ্রে একসঙ্গে করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

প্রথম দফায় ভারতের চিকিৎসক, নার্স, অ্যাম্বুলেন্সচালক, স্বাস্থ্যকর্মী ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা করোনার ভ্যাকসিন পাবেন। এরপর দেয়া হবে পুলিশ, সামরিক বাহিনীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের করোনাযোদ্ধাদের। প্রাথমিকভাবে প্রায় তিন কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়ার লক্ষ্য নিয়েছে দেশটি।

ভ্যাকসিন দেয়ার শুরুর মাত্র দু’দিনের মধ্যেই ৪৪৭ জনের শরীরে নানা ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বলে প্রাথমিক তথ্যে জানানো হয়েছে। এসব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা এবং বমিভাব।

ভ্যাকসিন নেয়া একজনের মৃত্যু

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নেয়ার মাত্র একদিন পরই মারা গেছেন উত্তর প্রদেশের একটি সরকারি হাসপাতালের কর্মী। তার বয়স হয়েছিল ৪৬ বছর।

জেলার প্রধান মেডিকেল কর্মকর্তা বলেন, ভ্যাকসিন নেয়ার সঙ্গ ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই। প্রাদেশিক সরকারের তথ্যমতে, হৃদপিণ্ড এবং ফুসফুসের অসুখে ওই হাসপাতালকর্মীর মৃত্যু হয়েছে বলে ময়নাতদন্তে উঠে এসেছে।

jagonews24

এছাড়া ভ্যাকসিন নেয়ার পর কলকাতায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন ৩৫ বছর বয়সী এক নার্স। তার শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা বলেন, ওই নার্স কেন অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন, সেটা খতিয়ে দেখতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।

ভ্যাকসিন নেয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়ায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসের এক নিরাপত্তাকর্মীকে। মাত্র ২২ বছর বয়সী ওই কর্মী প্রথম দিনই ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন। এর পরপরই তার শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা শুরু হয়।

অবশ্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়া এসব ব্যক্তির মধ্যে কারা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার ‘কোভিশিল্ড’ আর কারা ভারত বায়োটেকের উদ্ভাবিত ‘কোভ্যাক্সিন’ নিয়েছিলেন, সেই তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। সূত্র: বিবিসি বাংলা

স্কুল-কলেজ খোলা নিয়ে যা ভাবছে সরকার

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : জানুয়ারি শেষে স্কুল-কলেজ খোলা নিয়ে যে আলোচনা চলছে তা এখনই নিশ্চিত নয় জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি দেখে এক সপ্তাহ আগে স্কুল-কলেজ খোলার বিষয়ে ঘোষণা দেওয়া হবে।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে এ তথ্য জানা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বলছে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির ঘোষণা অনুযায়ী এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য একটি রোডম্যাপ ধরে পরিস্থিতি দেখে এক সপ্তাহ আগে সেই ঘোষণা আসবে।

গত কয়েক বছর ধরে ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা এবং ১ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু করে সরকার। তবে মাসের প্রথম দিন ছুটি থাকলে পরবর্তী দিনে পরীক্ষা শুরু করা হয়। চলতি বছরে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলেও আগামীতে এ দুই পাবলিক পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আলোচনায় এসেছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন সোমবার সন্ধ্যায় বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হলে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তিনি বলেন, আমরা পরিস্থিতি (করোনা) পর্যবেক্ষণ করছি। পরিস্থিতি দেখে শিক্ষামন্ত্রী প্রয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে জানাবেন।

মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় খোলার এখনও নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়নি। এক সপ্তাহ আগে ছাড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। কারণ হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেলে তখন কী হবে?

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক জানান, স্কুল-কলেজ খোলার এখনও চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত এলে এ বিষয়ে জানানো হবে।

স্কুল-কলেজ খোলার আগে কিছু প্রস্তুতি নিতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, তখন এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দেওয়া হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, ফেব্রুয়ারিতেও স্কুল-কলেজ খোলা হলে তা অন্তত এক সপ্তাহ আগেই জানানো হবে।

বাংলাদেশে গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর গত ১৭ মার্চ থেকে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। কয়েক ধাপে বাড়ানোর পর ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি পর্যন্ত বাড়ানো হয়। গত ২৯ ডিসেম্বর অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী জানান, আগামী বছরের জুনে এসএসসি এবং জুলাই-আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল- এ সময়কালে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ক্লাসরুমে পড়ানোর উদ্যোগ নেবো, সেই চেষ্টা করছি। পরিস্থিতি যদি অনুকূলে থাকে ২০২১ সালের জুন নাগদ এ পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করবো। স্কুলগুলো খুলে দেওয়ার চেষ্টা করবো। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণি যেন নতুন সিলেবাসে ক্লাসে করে পরীক্ষা দিতে পারে।

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত হয়তো ক্লাসরুমে নিয়ে ক্লাস করানো হবে। কাস্টমাইজ সিলেবাস ৩১ জানুয়ারির মধ্যে জানিয়ে দিতে পারবো। জুলাই-আগস্ট নাগাদ এ পরীক্ষা নেওয়ার জন্য আশা করছি। বাংলানিউজ

লোহাগাড়ায় গুণীজন সংবর্ধনা ও শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত

Posted By admin On In বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

লোহাগাড়ায় গুণীজন সংবর্ধনা ও শীতবস্ত্র বিতরণী অনুষ্ঠান আজ ১৮ জানুয়ারী সকাল ১০ টায় উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অধিদপ্তর মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

লোহাগাড়া পূর্বকোন পাঠক ফোরাম-এর ব্যবস্থাপনয় এবং লোহাগাড়া দরিদ্র শিক্ষার্থী কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন দরিদ্র শিক্ষার্থী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল খালেক।

সংবর্ধিত প্রধান অতিথি ছিলেন প্রতিবন্ধী বান্ধব সমাজকর্মী ও লোহাগাড়া ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আরমান বাবু রুমেল। প্রধান বক্তা ছিলেন সংবর্ধিত দরিদ্র শিক্ষার্থী কল্যাণ সংস্থার বিদায়ী সভাপতি শিক্ষাবিদ আবদুল খালেক। গেষ্ট অব অনার ছিলেন লোহাগাড়া প্রেস ক্লাব সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকবৃন্দ যথাক্রমে সুনীল কুমার চৌধুরী,সমশুল আলম, মোঃ আজম খান, আবদুস ছুবুর, মোঃ নাসির উদ্দীন, মোঃ রফিক উদ্দীন,মোঃ নাজিম উদ্দীন, মোঃ সামশুদ্দীন, মোঃ ইসমাইল।

সংগঠনদ্বয়ের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক এম.এম.আহমদ মনির-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহকারী শিক্ষক দোলন কান্তি দাশ ও আবদুস ছালাম, লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম-এর যুগ্ম সম্পাদক মারুফ খান, দপ্তর সম্পাদক এরশাদ আলম, আমিরাবাদ ইউপি সদস্য এরশাদুজ্জামান চৌধুরী এরশাদ, সংগঠনের নির্বাহী সদস্য মোঃ ইউসুফ ও আরমান হোসেন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদানে সংবর্ধিত করা হয় আরমান বাবু ও আবদুল খালেক-কে।পরে সংগঠনের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র ও মশারী বিতরণ করা হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

লোহাগাড়ায় আগুনে পুড়েছে ১১ বসতঘর

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ার পদুয়ায় আগুনে পুড়ে গেছে ১১ পরিবারের বসতঘর। সোমবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের উত্তর জলদাশ পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। আগুনে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তদের দাবী।

ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন যথাক্রমে চিত্ররঞ্জন জলদাশ, সোনারাম জলদাশ, ছোটন জলদাশ, সুবল জলদাশ, সুবল জলদাশ, পরিমল জলদাশ, মৃদুল জলদাশ, সুধীর জলদাশ, নন্দ জলদাশ, রবি জলদাশ ও রিতা জলদাশ।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. কাউছার উদ্দিন জানান, ছোটন জলদাশের রান্নাঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত। মুহুর্তের মধ্যে বাঁশের বেড়া ও টিনের ছাউনিযুক্ত বসতঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করেন। ততক্ষণে বসতঘরের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তরা খুবই অসহায়। তারা মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন।

সাতকানিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. জুলহাস উদ্দিন জানান, দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতায় কেউ এগিয়ে আসেননি। সব হারিয়ে তারা বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে রাত্রী যাপন করছেন।

লোহাগাড়ায় তিন ইটভাটাকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা, কাঁচা ইট ধ্বংস

Posted By admin On In ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ায় পরিবেশ অধিদপ্তর ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন যৌথ অভিযান অভিযান চালিয়ে অবৈধ ৩ ইটভাটাকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছে। সোমবার (১৮ জানুয়ারি) উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নে দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ধ্বংস করা হয়েছে ভাটায় তৈরিকৃত কাঁচা ইট।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিল্লুর রহমান। সাথে ছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শেখ মুজাহিদ, পরিদর্শক নুর হাসান সজীবসহ ফায়ার সার্ভিস ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

অভিযানে মো. হারেছের মালিকানাধীন এইচবিএম ব্রিকস, জসিম উদ্দিনের মালিক এসবিএম ব্রিকস ও মো. ইদ্রিছের মালিকানাধীন এমআরবি ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে মোট ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিল্লুর রহমান জানান, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনের বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন করায় তিন ইটভাটার মালিকের কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযান চলমান থাকবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সনের ২১ ও ২২ ডিসেম্বর লোহাগাড়ায় পরিবেশ অধিদপ্তর ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযান চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে ৭টি ইটভাটা।

বীর মুক্তিযোদ্ধার সহযোগীদের তালিকা করার কথা ভাবছে সরকার

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

নিউজ ডেক্স : ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা দেয়া ব্যক্তিদের তালিকা করার কথা ভাবছে সরকার। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধার সহযোগীদের তালিকা করা যায় কিনা সেই বিষয়টি ভেবে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘সেবা সপ্তাহ-২০২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা জানান। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামনের সড়কে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আগামী ২৬ মার্চ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যে বহু লোক (মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেতে আবেদন করা) যাচাই-বাছাইয়ে টেকেনি, হয়তো তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছিলেন। সংজ্ঞা অনুযায়ী তারা প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃত নন। আমাদের একটা পরিকল্পনা আছে- এগুলো (মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা) শেষ হলে আমরা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা যায় কিনা সেই বিষয়টি ভেবে দেখব।’

তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়েছেন, এর মধ্যে অনেকে আছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বা অন্যান্যভাবে সেইসব তালিকা পূর্ণতা দেয়া যায় কিনা। একইভাবে আমরা সংসদে রাজাকারের তালিকা করার জন্য আইন করার চেষ্টা করছি। সব রকমের মানুষের দাবি, মানুষের জিজ্ঞাসা ও প্রশ্ন আছে বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকা চূড়ান্ত করার পর আমরা সেইসব ব্যাপারে আত্মনিয়োগ করব।’

‘সেই ব্যাপারেও কাজ চলছে, কিন্তু আইনানুগভাবে ও নীতিমালা তৈরি করে সেটার পূর্ণাঙ্গতা দেয়া হবে।’

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সকল সেবা ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেয়া হচ্ছে। এ মন্ত্রণালয়ের সেবা সংক্রান্ত সকল তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে সন্নিবেশিত করা হয়েছে। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত হতে এ মন্ত্রণালয়ের সেবার জন্য আবেদন করা যাবে।’

তিনি বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানি ভাতা গভর্নমেন্ট-টু-পারসন (জি-টু-পি) পদ্ধতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে সরাসরি বীর মুক্তিযোদ্ধার অ্যাকাউন্টে দেয়া শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতিতে সকল আনুষাঙ্গিক সারচার্জ সরকার বহন করবে। এজন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজনীয় তথ্য ডাটাবেজ সফটওয়্যার ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১৪ হাজার বাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হবে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।

এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষসহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল এবং মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বীর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।

বিদায়বেলায় শতাধিক মানুষকে ক্ষমা করার প্রস্তুতি ট্রাম্পের

Posted By admin On In দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ | No Comments

আন্তর্জাতিক ডেক্স : বিদায়বেলায় শতাধিক মানুষকে ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সাজা কমানো, দায়মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয় এতে অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। তবে ট্রাম্পের সর্বশেষ সাধারণ ক্ষমার তালিকায় কাদের নাম থাকছে তা এখনও জানা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার শেষ কর্মদিবসেই শতাধিক মানুষের সাধারণ ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন।

কেউ কেউ বলছেন, ট্রাম্প তার নিজের জন্য ক্ষমাপত্রে স্বাক্ষর করতে পারেন। আবার অনেকেই বলছেন, তিনি এই পথ বেছে নেবেন না। মার্কিন সংবিধানে কোনো প্রেসিডেন্টের নিজেকে ক্ষমা করার বিষয়টি স্পষ্ট নয়। প্রেসিডেন্ট নিজের ক্ষমাপত্রে সই করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে মার্কিন আইন বিশ্লেষকদের মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। কারণ এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে কোনো আলোচনা হয়নি। যদিও ট্রাম্প বলছেন, তিনি নিজের ক্ষমাপত্রে স্বাক্ষরের ক্ষমতা রাখেন।

তবে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প হয়তো নিজেকে ক্ষমা করে দেয়ার নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকবেন। গত ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবনে হামলার ঘটনায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে উস্কানি দেয়ার অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ট্রাম্প নিজেকে ক্ষমা করতে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন কীনা তাই এখন প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তবে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ লোকজন তাকে নিজের ক্ষমাপত্রে স্বাক্ষর না করার পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের পরামর্শ হচ্ছে, ট্রাম্প এখন নিজেকে ক্ষমা করে দেয়ার নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করলে ক্যাপিটল ভবনে হামলার জন্য তাকে দায়ী করার সুযোগ আরও বেড়ে যেতে পারে। পার্লামেন্ট ভবনে সহিংসতার আগে তিনি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছিলেন। এরপরেই তার সমর্থকরা হামলা চালায়।

গত ৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর থেকেই ট্রাম্প তার ঘনিষ্ঠ লোকজনকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা শুরু করেন। এদিকে, অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের নিজেকে ক্ষমা করাটা অসাংবিধানিক। কারণ এটা আইনের মূলনীতির পরিপন্থি। কেউ নিজের ভালো মন্দের বিচারক হতে পারেন না। অপরদিকে একদল বলছে যে, নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়াটা সাংবিধানিক কারণ সংবিধানে ক্ষমা করার ক্ষমতা বেশ বিস্তৃত।

গত সপ্তাহে দ্বিতীয়বারের মতো অভিশংসিত হয়েছেন ট্রাম্প। তাকে সিনেটে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। যদি তিনি দোষী সাব্যস্ত হন তবে ২০২৪ সালের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি আর অংশ নিতে পারবেন না।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র বলছে, ট্রাম্প নিজের বা তার পরিবারের সদস্যদের সাধারণ ক্ষমার তালিকায় রাখার কোনো পরিকল্পনা করছেন না। গত রোববার সাধারণ ক্ষমার তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেন ক্ষমতায় বসার আগেই এই তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।