Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে মামলা জটিলতা নিরসন হয়েছে। নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে আইন মন্ত্রণালয় ইতিবাচক সম্মতিও দিয়েছে। ফলে স্কুল-কলেজে চতুর্থ ধাপে প্রায় ৫৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশে আর বাধা থাকছে না। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এনটিআরসিএ-এর চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত আমরা পেয়েছি। এটি এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের মতামতের ভিত্তিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।’ জাগো নিউজ
কবে চতুর্থ ধাপে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের মতামত পেলে দ্রুত সময়ের মধ্যে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে।’
জানা গেছে, স্কুল-কলেজে চাহিদা অনুযায়ী শূন্যপদ পূরণ করতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রস্তুতি শুরু করেছে এনটিআরসিএ। এজন্য আদালতের কিছু আদেশ আছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে শূন্যপদের বিপরীতে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এছাড়া আবেদন প্রক্রিয়া কোন পদ্ধতিতে হবে, তার কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বর্তমানে ৫৭ হাজারের কিছু বেশি পদশূন্য রয়েছে। এর মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভুলের কারণে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও নিয়োগ না পাওয়া এক হাজার ২৭০টি পদে আগের নিয়োগের ভুক্তভোগীদের নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। বাকি প্রায় ৫৬ হাজারের মতো শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হতে পারে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আইন মন্ত্রণালয় থেকে মতামত পাওয়া গেছে। কিন্তু এনসিআরসিএ সেটি মন্ত্রণালয়ে এখনও পাঠায়নি। পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত সময়ে এর ওপর মতামত দেয়া হবে।
বেসরকারি শিক্ষক পদে নিয়োগের সুযোগ পেতে ১৩তম নিবন্ধনধারীরা রিট করেছিলেন। রিট করা দুই হাজার প্রার্থীকে আবেদনের সুযোগ দিতে আদালতের নির্দেশনা আছে। এছাড়া যাদের বয়স ৩৫ বছর হয়ে গেছে তাদের আবেদনের সুযোগের বিষয়েও নির্দেশনা দেন আদালত।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনলাইন থেকে দ্রুত সরানোর নির্দেশ
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল জাজিরায় বাংলাদেশকে নিয়ে করা ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’ শিরোনামে প্রচারিত প্রতিবেদনটি ফেসবুক-ইউটিউব, টুইটার-ইনস্টাগ্রামসহ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দ্রুত সরাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এ-সংক্রান্ত রিট নিষ্পত্তি করে বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চে এ আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্যারিস্টার রেজা-ই রাকিব। আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন শুনানি করেন। অন্যদিকে বিটিআরসির পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রেজা-ই রাকিব। জাগো নিউজ
আদালতে আরও সংযুক্ত ছিলেন- রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী ও বিটিআরসির পক্ষে ব্যারিস্টার রেজা-ই রাকিব। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এনামুল কবীর ইমন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার ইমরানুল কবির ও ফারজানা শায়লা।
বিটিআরসির আইনজীবী খন্দকার রেজা-ই রাকিব সাংবাদিকদের বলেন, এ-সংক্রান্ত রিট নিষ্পত্তি করে আদালত আল জাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’ শিরোনামে প্রচারিত ডকুমেন্টারি সকল অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অবিলম্বে সরাতে (রিমুভ) বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। অবিলম্বে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। প্রয়োজন হলে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অনলাইন প্ল্যাটফর্ম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিটিআরসিকে যোগাযোগ করে পদক্ষেপ নিতে হবে।
রিটকারী আইনজীবী মো. এনামুল কবীর ইমন বলেন, রিটে বাংলাদেশে আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধের নির্দেশনার পাশাপাশি ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’ নামে সম্প্রচারিত প্রতিবেদনটি ইউটিউব, ফেসবুক ও টুইটার থেকে অপসারণের নির্দেশনা চেয়েছিলাম। আদালত আজ ওই ডকুমেন্টারিটি সকল অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অবিলম্বে সরাতে বিটিআরসিকে আদেশ দেন। তবে বাংলাদেশে আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধে কোনো আদেশ দেননি।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ এবং বাংলাদেশকে নিয়ে করা প্রতিবেদন ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে সরানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এনামুল কবীর ইমন।
রিটে সংবাদমাধ্যমটির প্রচারিত ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’ প্রতিবেদনটি ইউটিউব, টুইটার, ফেসবুকসহ সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারণ করার নির্দেশনা চাওয়া হয়। রিটে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, তথ্য ও প্রযুক্তি সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, পুলিশ মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
১০ ফেব্রুয়ারি আল জাজিরার প্রতিবেদন বিষয়ে মতামত শুনতে ছয়জন অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ দেন হাইকোর্ট। পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী এজে মোহাম্মদ আলী, কামালুল আলম, প্রবীর নিয়োগী, ব্যারিস্টার ফিদা এম কামাল, আব্দুল মতিন খসরু ও শাহদীন মালিক হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট ভার্চুয়াল বেঞ্চে অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের বন্ধু) হিসেবে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
আল জাজিরায় গত ১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সম্প্রচারিত হয়, যা ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। প্রতিবেদনে উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়। সরকারিভাবে এই প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রধান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে রাজশাহী, চট্টগ্রাম এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এখনও নির্ধারণ হয়নি।
বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ৩৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ। বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের একজন কর্মকর্তা বলেন, ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর মধ্যে তিনটি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হবে আগামী ১২ জুন। সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৯ মে এবং ২০টি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভিত্তিতে ১৯ জুন, ২৬ জুন এবং ৩ ও ১০ জুলাই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬, ১৮ ও ২০ জুন, বাংলাদেশ বিইউপি ২৬-২৭ ফেব্রুয়ারি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ৪ ও ৫ জুন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭ জুন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৬ জুন থেকে। মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ এপ্রিল এবং ডেন্টাল কলেজে ৩০ এপ্রিল, টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮ জুন ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছে ওই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সেখানে ২১ মে থেকে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। ‘ক’ ইউনিটে ২১ মে, ‘খ’ ইউনিটে ২২ মে, ‘গ’ ইউনিটে ২৭ মে, ‘ঘ’ ইউনিটে ২৮ মে ও ‘চ’ ইউনিটের পরীক্ষা হবে ৫ জুন। বাংলানিউজ
চন্দনাইশ-ফটিকছড়ির আট ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : চন্দনাইশ ও ফটিকছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৮টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন।
অবৈধ ইটভাটাগুলো হলো- চন্দনাইশ এলাকার বিসমিল্লাহ ব্রিকস, বার আউলিয়া ব্রিকস, আলী শাহ (রা.) ব্রিকস, আর বি এল ও আলী শাহ ব্রিকস, ফটিকছডি এলাকার জে এন ব্রিকস, গ্রামীণ ব্রিকস ও হালদা ব্রিকস।
বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানান পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রাম জেলার উপ-পরিচালক জমির উদ্দিন। অভিযানে ৮টি অবৈধ ইটভাটা চিমনীসহ গুঁড়িয়ে দিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। কাঁচা ইট ও ইট তৈরির সরঞ্জাম ধ্বংস করা হয়।
চন্দনাইশ উপজেলায় অভিযানে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন ও ফটিকছড়ি উপজেলায় অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল আলম। বাংলানিউজ
লোহাগাড়ায় স্বাধীন ইন রেস্টুরেন্টকে অর্ধ লাখ টাকা জরিমানা
Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়া সদর ইউনিয়নের লোহারদিঘীর পাড় এলাকায় অবস্থিত স্বাধীন ইন রেস্টুরেন্টকে অর্ধ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ৩টায় অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসান হাবিব জিতু।
অভিযানে সাথে ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী, উপজেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. শের আলী, এসআই ভক্ত দত্ত ও ইউএনও কার্যালয়ের সমীর চক্রবর্তী।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসান হাবিব জিতু জানান, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পঁচা-বাসি খাবার পরিবেশন ও নিবন্ধন ছাড়া কার্যক্রম পরিচালনা করায় স্বাধীন ইন রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার সৈয়দ মোফাচ্ছেল মোস্তফার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশে খাবার পরিবেশনের জন্য রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
লোহাগাড়ায় অবৈধ ১২ করাতকল সিলগালা, ২ জনকে কারাদন্ড
Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ায় উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগ যৌথ অভিযান চালিয়ে অবৈধ ১২ করাতকল সিলগালা করা হয়েছে। এ সময় কারাদন্ড দেয়া হয়েছে ২ জনকে। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে উপজেলার আধুনগর ও চুনতি ইউনিয়নে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কারাদন্ড প্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার আধুনগর ইউনিয়নের হরিণা এলাকার মৃত ফজল কবির প্রকাশ জনু সওদাগরের পুত্র কুতুব উদ্দিন (৩২) ও পুটিবিলা ইউনিয়নের এম.চর হাট এলাকার মৃত মো. ইউসুফের পুত্র শাহ আলম (৩৪)।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসান হাবিব জিতু। সাথে ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বনবিভাগের আওতাধীন পদুয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, চুনতি রেঞ্জ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শাহিনুর রহমান বিপ্লবসহ বনবিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসান হাবিব জিতু জানান, লাইসেন্স হালনাগাদ না থাকায় বিধিমালা ২০১২ আইনের ৩(১) ধারায় ১২ করাতকল সিলগালা করা হয়েছে। এছাড়া করাতকল লাইসেন্স বিধিমালা লঙ্ঘন করায় ২ জনকে ৭ দিন করে কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। অবৈধ করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রাথমিকের ক্লাস-পরীক্ষাও হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,শিক্ষাঙ্গন,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করা সম্ভব না হওয়ায় এবার প্রাথমিকের সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্কুল খোলার পর সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পড়িয়ে পরীক্ষা নিয়ে পরবর্তী ক্লাসে তোলা হবে। তবে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ক্ষেত্রে বেশি অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব জি এম হাসিবুল আলম বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বলেন, নিয়ম অনুযায়ী যেহেতু ১ জানুয়ারি থেকে স্কুল খোলা সম্ভব হয়নি, সে কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাগো নিউজ
তিনি বলেন, আগামী মার্চ থেকে পড়ানো যায় এমন একটি গাইডলাইন তৈরিতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিকে (নেপ) নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তারা একটি নমুনা তৈরি করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডকে (এনসিটিবি) পাঠিয়েছে। ইতিমধ্যে এনসিটিবি সে গাইড লাইন অনুযায়ী কাজ শুরু করেছে।
সচিব আরও বলেন, এ বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের উপর ভিত্তি করে ক্লাস ও পরীক্ষা নেয়া হবে। এক্ষেত্রে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে।
এদিকে মহামারির কারণে ২০২০ সালে সব শ্রেণিতে অটো প্রমোশন দেওয়া হয়। জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা না নিয়েই গড়ের ভিত্তিতে দেয়া হয় সনদ। আবার জেএসসি-এসএসসির ফলের গড় করে বিশেষ মূল্যায়নের মাধ্যমে ফল দেওয়া হয় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার।
করোনা ছোবলে গত বছরের শিক্ষাবর্ষ যখন তছনছ, ঠিক তখনই সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এরই মধ্যে পরিমার্জিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছে শিক্ষাবোর্ড। বলা হয়েছে, পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের এসএসসির ৬০ কর্মদিবস এবং এইচএসসির ৮৪ কর্মদিবস শ্রেণিকক্ষে সরাসরি ক্লাস নেওয়া হবে। ওই সময়টুকুতে যতটুকু পড়ানো হবে, পরীক্ষায় ততোটুকুর উপরই প্রশ্ন হবে।
আমেরিকায়ও টিকার জন্য হাহাকার : তথ্যমন্ত্রী
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : আমেরিকার মতো দেশে করোনা টিকার জন্য হাহাকার চললেও, বাংলাদেশ দ্রুত করোনা টিকা আনতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ের ক্লিনিকে ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন তিনি। টিকাগ্রহণ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
টিকা নেয়ার পর অনুভূতি জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমি তো ডায়াবেটিসের রোগী, আমাকে প্রতিদিন ইনস্যুলিন নিতে হয়। ইনস্যুলিন নেয়ার সময় কিছুটা (ব্যথা) অনূভূত হয়। আজকে টিকা নেয়ার সময় সেটিও অনূভূত হয়নি। আর টিকাদানকারীরা অনেক এক্সপার্ট, এত সহজে টিকা দিয়ে দিলো সেটি বুঝতেই পারিনি।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যেভাবে বাংলাদেশ সরকার ও প্রধানমন্ত্রী এত দ্রুত টিকা নিয়ে এসেছে, যেখানে অনেক উন্নত দেশ এখনো টিকা আনতে পারেনি। এমনকি আমেরিকায়ও হাহাকার টিকা জন্য, অনেক দেশেই টিকার জন্য হাহাকার। সেখানে বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশ, জনবহুল দেশের ব্যাপক জনগোষ্ঠির মধ্যে টিকা প্রদান করা হচ্ছে।
ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালিয়েছিলেন তাদের চেহারা দেখে আমার খুব লজ্জা হচ্ছে। কারণ তারা যে অপপ্রচার চালিয়েছিলেন তাতে এটাই প্রমাণিত হয় তারা সবসময় দেশের মধ্যে গুজব রটনা করার জন্য, মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য অপপ্রচার চালায়। টিকা নিয়ে তাদের যে অপপ্রচার সেটি এটাই প্রমাণ করে।
তিনি বলেন, সময়ে সময়ে তারা এ ধরনের অপপ্রচার চালায় যেটির আসলে বস্তুনিষ্ঠতা নেই এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশে ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলার উদ্দেশে তারা এ ধরনের অপপ্রচার চালায়। টিকা নিয়েও তারা এ ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছিল।
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমি জানি তাদের খুব লজ্জা হচ্ছে জনগণের ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার কারণে। মানুষ উৎসাহের সঙ্গে টিকা নিচ্ছেন। এত উৎসাহ যে সেটি সামাল দিতে আরও প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে। সরকারকে নানাভাবে ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে, এতে তাদের চেহাটা চুপসে গেছে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, তাদেরকে বলব লজ্জা না পেয়ে আপনারাও টিকা নিন। সরকার সবার সুরক্ষার জন্য বদ্ধপরিকর। বিরোধীদলের যারা প্রতিদিন টিকা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন, টিকা নিয়ে তাদেরকেও আমরা সুরক্ষা দিতে চাই।
এ সময় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান এবং সচিবালয় ক্লিনিকের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ১০ আসামির মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টে বহাল
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রেখে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামির সাজা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের ব্যাপারে আইনজীবীরা জানান, প্রধানমন্ত্রীকে হত্যাচেষ্টার এই মামলায় বিচারিক আদালতে দেয়া ১০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তারা হলেন- ওয়াসিম আকতার, রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম, ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর। এছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে আবদুল ওয়াদুদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও বহাল রয়েছে।
বিচারিক আদালতে ১৪ বছর করে সাজাপ্রাপ্ত বাকি তিন আসামি আনিসুল ওরফে আনিস, মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান এবং সরোয়ার হোসেন মিয়ার মধ্যে সরোয়ারকে মামলায় সম্পৃক্ততা না থাকায় খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বাকি দুজনের সাজা খাটা শেষ হলে তারা মুক্তি পাবেন।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইন কর্মকর্তা এএম আমিন উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। তার সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ ও ড. মো. বশির উল্লাহ, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমান খান শাহীন, মো. শাহীন আহমেদ মৃধা, আশিকুজ্জামান বাবু, শাফায়াত জামিল ও সৈয়দা জাহিদা সুলতানা রত্না।
অন্যদিকে, আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান, মোহাম্মদ আহসান, মো. নাসির উদ্দিন ও অমূল্য কুমার সরকার (স্টেট ডিফেন্স আইনজীবী)।
এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি এই আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়। পরে এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন উচ্চ আদালত। সে অনুযায়ী হাইকোর্ট আজ এই রায় দিলেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ২০১৭ সালের ২০ আগস্ট ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মমতাজ বেগম ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় দেন। এছাড়া চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়া হয়। আসামিদের আপিলের পর এ মামলার রায়সহ সব নথি ওই বছরের ২৪ আগস্ট হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এরপর প্রধান বিচারপতির কাছে নথি উপস্থাপন করা হলে তিনি জরুরি ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন। মামলাটি শুনানির জন্য প্রস্তুত শেষে কার্যতালিকায় দেয়া হয়।
পরে ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চে মামলাটির শুনানি শুরু হয়। কিন্তু প্রধান বিচারপতি বেঞ্চ পুনর্গঠন করায় মামলার শুনানি বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ১৭ জানুয়ারি বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চে নতুন করে শুনানি শুরু হয়।
এই আদালতে মামলাটি বিচারাধীন থাকা অবস্থায় রাষ্ট্রপক্ষ কয়েকদফা সময় নেয়। পরবর্তীতে এই বেঞ্চও পুনর্গঠন করা হলে শুনানি থমকে যায়। এ অবস্থায় আবারও বেঞ্চ পুনর্গঠন করা হয়। সর্বশেষ গঠিত বেঞ্চে ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন করে শুনানি শুরু হয় যা গত ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়।
মামলা সূত্রে আরও জানা গেছে, ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়। শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশের একটি চায়ের দোকানের পেছনে এ বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় তৎকালীন কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন মামলা দায়ের করেন।
২০০১ সালের ৮ এপ্রিল ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। পরবর্তীকালে ২০০৯ সালের ২৯ জুন আরও নয়জনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয়া হয়। এরপর ২০১০ সালে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ঢাকা-২ নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। সেখানে এই মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ার পর ২০১৭ সালের ২০ আগস্ট রায় ঘোষণা হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা।
আল জাজিরার সামিসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : বিদেশে বাংলাদেশের সরকার ও রাষ্ট্রের সুনাম ও মর্যাদার হানি ঘটানোর অভিযোগে আল জাজিরার সামিসহ চারজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করা হয়েছে।
বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর হাকিম আশেক ইমামের আদালতে এ আবেদন করেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি আবদুল মালেক ওরফে মশিউর মালেক। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলা গ্রহণের বিষয় আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। মামলার বাদী মশিউর মালেক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জাগো নিউজ
মামলার আসামিরা হলেন- আল জাজিরা টেলিভিশনের ডিরেক্টর জেনারেল মোস্তেফা স্যোউয়াগ, শায়ের জুলকার নাইন ওরফে সামি, নেত্র নিউজের সম্পাদক তাসনিম খলিল এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ডেভিড বার্গম্যান।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে একই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সুনামহানি করে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অপপ্রচার চালিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক অপরাধে লিপ্ত আছে। তারা যৌথভাবে তাদের অজ্ঞাতনামা সহযোগীদের নিয়ে ভুয়া মিথ্যা তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদন তৈরি করে গত ১ ফেব্রুয়ারি রাতে ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’ নামে বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী একটি প্রতিবেদন প্রচার করে এবং উক্ত প্রতিবেদন ইউটিউবেও ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। যা পরদিন বিভিন্ন মুদ্রিত ও অনলাইন পত্রিকায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে।
আসামিরা উক্ত প্রতিবেদনে কোনো সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট কোনো বক্তব্য না দিয়ে এবং তথ্য-উপাত্ত বা দলিলাদি উপস্থাপন না করেই ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শুধুমাত্র কিছু ব্যক্তিগত পারিবারিক অনুষ্ঠানাদি ও সাক্ষাৎকারের ছবি ব্যবহার করে, কণ্ঠস্বর সম্পাদনা করে একটি কাল্পনিক ভুয়া, মিথ্যা ও সাজানো তথ্যচিত্রের প্রতিবেদন তৈরি করে তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহারের মাধ্যমে আল জাজিরা টেলিভিশনসহ ইউটিউবের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বে অপপ্রচার করেছে। যা দেশে বিদেশে বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের সুনাম ও মর্যাদার হানি ঘটিয়েছে। এ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আসামিরা বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১২৪/১২৪(এ)/১০৯/৩৪ ধারায় অপরাধ করেছে।