Posted By
admin
On
In
ব্রেকিং নিউজ,লোহাগাড়ার সংবাদ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
এলনিউজ২৪ডটকম : লোহাগাড়ায় স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রাখায় দুই দোকানিকে ১৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার (২২ মে) সন্ধ্যায় উপজেলার পদুয়া তেওয়ারীহাট বাজারে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী।
অভিযানে সারিকা বিতানের মালিক মোহাম্মদ আলমকে ৩ হাজার টাকা ও মামুন এন্ড ব্রাদার্সের মালিক সাব্বির আহমদকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী জানান, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলায় রাখায় ২ দোকানিকে ১৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দোকান-মার্কেট খোলা রাখলে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
পাকিস্তানে বিধ্বস্ত ৯৮ আরোহীবাহী প্লেন
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
আন্তর্জাতিক ডেক্স : পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের (পিআইএ) একটি প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে। অভ্যন্তরীণ ওই ফ্লাইটে ৯০ যাত্রী ও ৮ ক্রু ছিলেন।
শুক্রবার (২২ মে) করাচির জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে মডেল কলোনিতে এই প্লেনটি বিধ্বস্ত হয়। এ৩২০ এয়ারবাসের ফ্লাইটটি লাহোর থেকে করাচি যাচ্ছিল। অবতরণের আগেই এটি বিধ্বস্ত হয়।
পিআইএ’র মুখপাত্র আবদুল সাত্তার ৮৩০৩ নম্বর এ ফ্লাইট বিধ্বস্ত হওয়ার
বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন। তবে কী কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটলো এবং এতে
কেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা তৎক্ষণাৎ জানা যায়নি।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম প্লেনটিতে মোট ৯৮ আরোহী ছিলেন জানালেও ডেইলি
মেইল, ব্লুমবার্গসহ কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বলছে, ফ্লাইটটিতে ১০৭
আরোহী ছিলেন।
ডন অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, প্লেনটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর মডেল কলোনির আকাশে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। ঘটনাস্থলে ছুটে গেছে অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিস।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে বলা
হয়, বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে উদ্ধারকাজে নেমেছে সেনাবাহিনীর কুইক
রিঅ্যাকশন ফোর্স ও সিন্ধ পাকিস্তান রেঞ্জার্স।
সিন্ধ প্রদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া কোঅর্ডিনেটর মীরন ইউসুফ
জানান, প্লেন দুর্ঘটনার পর করাচির সব প্রধান হাসপাতালে জরুরি পরিস্থিতি
জারি করা হয়েছে, যেন উদ্ধারকৃতদের তৎক্ষণাৎ ভর্তি করে সেবা দেয়া হয়।
চট্টগ্রামে করোনায় ৪ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৯০
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : করোনা ভাইরাসের ৪৬২টি নমুনা পরীক্ষায় একদিনে ৯০ জনের শরীরে করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার (২২ মে) সকালে সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি এ তথ্য জানান। এছাড়া নতুন করে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান তিনি।
সিভিল সার্জন বলেন, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব
ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি)-এ ২৬৪টি নমুনা পরীক্ষা
করা হয়। এতে করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয় ২০ জন। এছাড়া চট্টগ্রাম মেডিক্যাল
কলেজে ১২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হলে সেখানে ৭০ জনের করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়।
তবে সিভাসু ল্যাবে ৬৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হলে কোন করোনা পজেটিভ পাওয়া যায় নি।
তিনি আরও বলেন, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ৭৭ জন চট্টগ্রাম মহানগর এলাকার এবং ১৩ জন বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৩১৮ জন। মৃত্যুবরণ করেছেন ৪৯ জন। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৪০ জন। বাংলানিউজ
হালদায় ২৫ হাজার ৫৩৬ কেজি মাছের ডিম সংগ্রহ
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : দেশের একমাত্র কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদায় রুই, কাতলা, মৃগেল ও কালিবাউশ মাছের প্রায় ২৫ হাজার ৫৩৬ কেজি ডিম সংগ্রহ হয়েছে। যা ১০-১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আহরণ।
বৃহস্পতিবার (২১ মে) রাত ১২টার দিকে জোয়ারের সময় মা-মাছের কিছু নিষিক্ত ডিম বংশ পরম্পরায় অভিজ্ঞ মৎস্যজীবীরা পেলেও শুক্রবার (২২ মে) সকাল থেকে পুরোদমে ডিম ছাড়ে বড় বড় মা-মাছগুলো।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও হালদা বিশেষজ্ঞ ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া বিকেল সোয়া তিনটায় বলেন, চবি হালদা রিসার্চ ল্যাব, মৎস্য অধিদফতর ও উন্নয়ন সংস্থা আইডিএফের তিনটি টিম এবার মা-মাছের ডিম সংগ্রহের কর্মযজ্ঞ প্রত্যক্ষ করেছে। আমাদের সম্মিলিত হিসাবে ২৮০টি নৌকায় ৬১৫ জন ডিম সংগ্রহকারী এবার মাছের ডিম সংগ্রহ করেছেন। সব মিলে তারা এবার ২৫ হাজার ৫৩৬ কেজি মাছের ডিম সংগ্রহ করতে পেরেছেন। যা গত ১০-১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
তিনি জানান, ২০১৯ সালে হালদা থেকে ৭ হাজার
কেজি, ২০১৮ সালে ২২ হাজার ৬৮০ কেজি মাছের ডিম সংগ্রহ করা হয়েছিল। সচরাচর
৪০-৬০ কেজি ডিম থেকে এক কেজি রেণু হয়। এটি নির্ভর করে ডিম সংগ্রহকারীদের
তৎপরতা, আবহাওয়া, লবণাক্ততার পরিমাণ, তাপমাত্রা, অভিজ্ঞতা, পরিচর্যা ও
পরিবেশের ওপর। চার দিন পর রেণু উৎপাদনের বিষয়ে আমরা স্পষ্ট ধারণা পাবো।
এবার হালদার কাগতিয়ার আজিমের ঘাট, খলিফার ঘোনা, পশ্চিম গহিরা অংকুরী ঘোনা, বিনাজুরী, সোনাইর মুখ, আবুরখীল, খলিফার ঘোনা, সত্তারঘাট, দক্ষিণ গহিরা, মোবারকখীল, মগদাই, মদুনাঘাট, উরকিচর এবং হাটহাজারী গড়দুয়ারা, নাপিতের ঘাট, সিপাহির ঘাট, আমতুয়া, মার্দাশা ইত্যাদি এলাকায় ডিম পাওয়া গেছে বেশি।
হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রুহুল আমিন জানান, ডিম সংগ্রহের পর থেকে শুরু হয়েছে রেণু ফোটানোর কর্মযজ্ঞ। ব্যস্ত সময় পার করছেন বংশ পরম্পরায় অভিজ্ঞ ডিম সংগ্রহকারীরা। দ্রুত বড় হয় বলে হালদার পোনার চাহিদা বেশি মাছচাষিদের কাছে।
তিনি জনান, ডিম ছাড়ার পর মা-মাছগুলো খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। এ সময় যাতে কেউ মাছশিকার করতে না পারে সে লক্ষ্যে কঠোর নজরদারির ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। বাংলানিউজ
ফারাক্কা বাঁধ ও বাংলার বন্যা
Posted By
admin
On
In
শীর্ষ সংবাদ,সাহিত্য পাতা |
No Comments
ফিরোজা সামাদ
রাজনীতিতে কেউ কখনো বন্ধু কভুও হয়না যদি দেখায় মানবতা অনেকে মানতে চায়না! মোদি, দিদি সবই সমান এক বৃন্তের দুটি ফুল, বন্ধুর বিপদে চায়না দিতে এক ফোঁটাও জল !
একফোঁটা জলের তরে বন্ধুর বিদীর্ণ হাহাকার, বন্ধু দেশের কানে শুনে সুরেলা ও মধুর ঝঙ্কার ! পদ্মানদীর ছিলো একদিন রূপ ও পূর্ণ যৌবন, তাহার রূপে মুগ্ধ হতো কতো জ্ঞানী গুণীজন !
পচাঁত্তরের অভিশাপে পদ্মা হলো জীর্ণা শীর্ণা, তার তরে এখন অার কেউ তো ফিরে চায় না ! শ্রাবণের প্লাবনে মোদি, দিদি পাঠায় বানের জল, সে বানের জলে নেয় ভাসিয়ে কাঙালের সম্বল!
দিদির জিভে পদ্মার নদীর ইলশের স্বাদ ছুঁয়ে যান দেয়না পানি তবু ইলশের জন্য মন করে অানচান! মোগো অাপায় বড্ড সরল চোখের জলেও হাসে , ইলিশ খাওয়ায় রান্না করে প্রাপ্য জলের অাশে!
কিন্তু ; সে যে অরণ্যে রোদন কি অার করে হায়, ক্ষমা হলো মানব ধর্ম, সম্বল তাই সে দিয়ে যায় ! মোদি, দিদি তোমরা একটু বিবেকের দ্বার খোলো, কাঁধে কাঁধ, হাতে হাত মিলিয়ে বন্ধু হয়েই চলো!
বাঙালি কৃতজ্ঞ জাতি ভুলিনি একাত্তরের কথা, তাই বুঝি বাংলা ভালোবাসে ওই যে কোলকাতা ! তোমরা কেনো ভুলে যাও এক মা’য়ের দুটো ছাও, অন্ন বস্ত্র কেড়ে নিয়ে কেনো বিষ কাঁটায় খোঁচাও?
বুকের মাঝে করছে জ্বালা ফারাক্কার ওই বাঁধ, মোগো প্রাপ্য টুকু ফিরে পেতে মনে বড়ো সাধ! মনের কালি দূর করে বাড়াও মানবতার হাত, তবেই প্রাণে পাবে স্বস্তি মনে ভালোবাসা অবাঁধ !
বড় বড় মাতব্বররা কিছু রোহিঙ্গা নিতে পারেন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : বাংলাদেশ ১১ লাখ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, আমাদের পক্ষে আরো বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া সম্ভব নয়। যারা বিশ্বে বড় বড় মাতব্বর, যারা সব সময় আমাদের উপদেশ দেন, তারা কিছু রোহিঙ্গা নিতে পারেন। তবে তারা নেন না। শুক্রবার (২২ মে) সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন একথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, সেদিন ইউরোপের একজন রাষ্ট্রদূত আমার কাছে আসছিলেন। আমি বললাম, আমার দেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার, আর আপনার দেশের মাথা পিছু আয় ৫৬ হাজার ডলার। আমার দেশে প্রতি বর্গ মাইলে ১২শ লোক থাকেন আর আপনার দেশে প্রতি বর্গ মাইলে ১৫ জন লোক থাকেন। আপনারা কিছু রোহিঙ্গা নিয়ে যান। আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা ক্যাম্পে অনেক ঘিঞ্জি পরিবেশে থাকেন। আর এখানে আকাম-কুকাম করেন। ভাসানচরে গেলে কাজের সুযোগ পাবেন। রাখাইনে যেমন মাছ ধরতেন, কৃষিকাজ করতেন, তেমন সুবিধা সেখানেও পাবেন। তারা অর্থনৈতিক কাজে যুক্ত হতে পারবেন। এতে তাদের ভালো হবে।
ড. মোমেন আরো বলেন, ভাসানচরে যাতায়াতের সমস্যার কথা বলছেন অনেকেই। তবে যারা বলছেন, তারা বোট সার্ভিস চালু করতে পারেন। কেন তারা এই সার্ভিস চালুর জন্য এগিয়ে আসছেন না। বাংলানিউজ
Posted By
admin
On
In
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
লোহাগাড়ায় কর্মরত সংবাদকর্মীদের প্রাণের সংগঠন লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম এর সকল সদস্যদের জন্য ঈদ উপহার স্বরূপ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী প্রদান করেছেন বিএসআরএম স্টিল ও এ জে চৌধুরী এ্যান্ড কোং।
শুক্রবার (২২ মে) বিকেলে সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম এর সভাপতি এম এম আহমদ মনির ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল আউয়াল জনির হাতে বিএসআরএম স্টিল ও এ জে চৌধুরী এ্যান্ড কোং এর পক্ষ থেকে এসব খাদ্য সামগ্রীর প্যাকেট হস্তান্তর করেন এ জে চৌধুরী এ্যান্ড কোং এর স্বত্বাধিকারী আখতারুজ্জামান চৌধুরী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন লোহাগাড়া প্রেসক্লাব সভাপতি নুরুল ইসলাম, লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম এর সহ-সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল খালেক, সহ-সভাপতি মনির আহমদ আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সাত্তার সিকদার, সহ-সম্পাদক মারুফ খান, অর্থ সম্পাদক মোজাহিদ হোসেন সাগর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এম এ এইচ রাব্বি, দপ্তর সম্পাদক এরশাদ আলম, সদস্য জমির উদ্দিন, আবদুল ওয়াহাব প্রমুখ।
আখতারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, লোহাগাড়ায় কিছু হলুদ সংবাদকর্মীদের কারণে সাংবাদিকতার মতো মহান সম্মানের পেশা আজ অসম্মানিত হওয়ার পথে। এমন দূর্সময়ে দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নিয়ে অপসাংবাদিকতা রুখে দিতে লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম গঠন করায় তিনি সাংবাদিক ফোরামের সকল সদস্যদের অভিনন্দন জানান এবং সাংবাদিক ফোরামের কর্মকাণ্ডে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি আরো বলেন এজে চৌধুরী এ্যান্ড কোং’র মিডিয়া পার্টনার হিসেবে কাজ করার জন্য সাংবাদিক ফোরামের সাথে শিঘ্রই একটি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করবেন বলে জানান তিনি।
বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম এর সকল সদস্যদের জন্য ঈদ উপহার স্বরুপ খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ায় এ জে চৌধুরী এ্যান্ড কোং এর স্বত্বাধিকারী আখতারুজ্জামান চৌধুরী প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরাম এর সভাপতি এম এম আহমদ মনির। প্রেস বিজ্ঞপ্তি
২৪ ঘণ্টায় ২৪ জনের মৃত্যু, সুস্থ আরও ৫৮৮ জন
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৪ জন মারা গেছেন। এটি একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। ফলে ভাইরাসটিতে মোট ৪৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন আরও এক হাজার ৬৯৪ জন। এতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩০ হাজার ২০৫ জনে।
শুক্রবার (২২ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। বুলেটিন উপস্থাপন করেন অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও নয় হাজার ৯৯৩টি নমুনা
সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় নয় হাজার ৭২৭টি নমুনা। এ নিয়ে দেশে মোট
নমুনা পরীক্ষা করা হলো দুই লাখ ২৩ হাজার ৮৪১টি। নতুন নমুনা পরীক্ষায় আরও এক
হাজার ৬৯৪ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্ত হয়েছেন
৩০ হাজার ২০৫ জন। আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন আরও ২৪ জন, যা একদিনে
সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। ফলে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৩২ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায়
সুস্থ হয়েছেন আরও ৫৮৮ জন। এ নিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ছয়
হাজার ১৯০ জনে।
নতুন করে যারা মারা গেছেন, তাদের ১৩ জন ঢাকা বিভাগের, নয়জন চট্টগ্রাম
বিভাগের, একজন বরিশাল বিভাগের এবং একজন ময়মনসিংহ বিভাগের। বয়সের দিক থেকে
২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী পাঁচজন, ত্রিশোর্ধ্ব তিনজন, চল্লিশোর্ধ্ব দুজন,
পঞ্চাশোর্ধ্ব পাঁচজন, ষাটোর্ধ্ব ছয়জন, সত্তরোর্ধ্ব দুজন এবং ৮১ থেকে ৯০ বছর
বয়সী একজন রয়েছেন। ১৫ জন মারা গেছেন হাসপাতালে, আটজন বাসায় এবং একজন
হাসপাতালে আনার পথে মারা যান।
গত বৃহস্পতিবারের (২১ মে) বুলেটিনে জানানো হয়, করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ জন মারা গেছেন, যা একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। ১০ হাজার ২৬২টি নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ৭৭৩ জনের দেহে, যা একদিনে সর্বোচ্চ শনাক্তের রেকর্ড। সে হিসাবে আগের ২৪ ঘণ্টার তুলনায় গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত রোগী কমলেও হয়েছে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
শুক্রবারের বুলেটিনে বলা হয়, করোনা রোগী শনাক্ত বিবেচনায় এখন পর্যন্ত
সুস্থতার হার ২০ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
ডা. নাসিমা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেয়া হয়েছে আরও ২২৫ জনকে এবং
বর্তমানে আইসোলেশনে রয়েছেন চার হাজার ৬০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে
ছাড় পেয়েছেন ৬২ জন এবং এ পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন দুই হাজার ২৮ জন।
সারাদেশে আইসোলেশন শয্যা আছে ১৩ হাজার ২৮৪টি। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায়
সাত হাজার ২৫০টি এবং ঢাকার বাইরে আছে ছয় হাজার ৩৪টি। সারাদেশে আইসিইউ শয্যা
আছে ৩৯৯টি এবং ডায়ালাইসিস ইউনিট আছে ১০৬টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে দুই
হাজার ৫৬০ জনকে। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে দুই লাখ ৫৮হাজার ৯৪
জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড় পেয়েছেন দুই হাজার ১৯ জন। এ
পর্যন্ত মোট ছাড় পেয়েছেন দুই লাখ তিন হাজার ১৭১ জন। বর্তমানে হোম ও
প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ৫৪ হাজার ৯২৩ জন।
দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য
৬২৬টি প্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে
সেবা দেয়া যাবে ৩১ হাজার ৮৪০ জনকে।
বুলেটিনে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে স্বাস্থ্য অধিদফতর ও
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
চীনের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস এখন গোটা বিশ্বকেই কাঁপিয়ে
দিচ্ছে। এ ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা এখন ৫২ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃতের
সংখ্যা তিন লাখ ২৫ হাজার প্রায়। তবে ২১ লাখের মতো রোগী ইতোমধ্যে সুস্থ
হয়েছেন।
বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। তারপর দিন গড়ানোর
সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর
মিছিলও।
ত্রিপলের নিচে লুকিয়ে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ১৩ জনের পরিচয় মিলেছে
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
নিউজ ডেক্স : পুলিশের চোখ এড়াতে ত্রিপলের নিচে লুকিয়ে বাড়ি ফেরার পথে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ১৩ জনের পরিচয় মিলেছে।
এরা হলেন রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ধারাকান্দা গ্রামের সামছুল আলম (৬৫), সোয়াইব (৭), ডাসার পাড়া গ্রামের আব্দুল হান্নান (১৮), মনিরুল ইসলাম (২০) , শানেরহাট বড়পাহারপুর গ্রামের এরশাদ রেলা (৩৫), ওবায়দুল (৮), আকাশ (১৫), ধল্লাকান্দি গ্রামের আল আমিন (১৭) , ইছাহাক খান (১৪) ,বড় আলমপুর ষোল ঘড়িয়া গ্রামের ইমরান (২২), কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার পরপুড়া গ্রামের মিজানুর রহমান (২৭), রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের শরিফুল ইসলাম (২৫), গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ছোট ভগবানপুর গ্রামের আব্দুল মোত্তালিব (২৩)। নিহতের সকলেই বিভিন্ন গার্মেন্টস-কারখানা ও কৃষি শ্রমিক।
বৃহস্পতিবার (২১ মে) সকালে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে উপজেলার জুনদহ এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক খাদে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হন তারা। দুপুরে খাদে পড়া ট্রাকের ত্রিপলের নীচ থেকে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (২১ মে) দিনগত রাতে গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে জানান, নিহতদের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সেই সাথে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে ১০ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো জানান, গাজীপুর থেকে রড বোঝাই একটি
ট্রাক (ঢাকা-মেট্রো-ট-১৩-৫৬৯৮) অবৈধভাবে যাত্রী নিয়ে রংপুরের দিকে
যাচ্ছিল। ট্রাকের চালক-হেলপার পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে যাত্রীদের শক্ত ত্রিপল দিয়ে ঢেকে-বেঁধে নেন।
পথে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের জুনদহ এলাকায় ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে শত চেষ্টা করেও ত্রিপলের ভিতর থেকে কেউ বেরিয়ে আসতে পারেনি। পরে ত্রিপলের নিচ থেকে একে একে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বাংলানিউজ
বিশ্বে প্রথম রেমডেসিভির বিক্রি শুরু করছে বেক্সিমকো
Posted By
admin
On
In
দেশ-বিদেশের সংবাদ,ব্রেকিং নিউজ,শীর্ষ সংবাদ |
No Comments
আন্তর্জাতিক ডেক্স : করোনাভাইরাস চিকিৎসায় প্রতিষেধক হিসেবে উৎপাদিত জেনেরিক রেমডেসিভির বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে দেশীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ‘বেমসিভির’ নামে ওষুধটি বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে তারা।
বেক্সিমকোর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) রাব্বুর রেজা এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন। খবরটি দিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেক্সিমকো উৎপাদিত ওষুধের শুভ উদ্বোধন এবং হস্তান্তর উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, বেক্সিমকো উৎপাদিত ওষুধ রেমডেসিভির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মুমূর্ষু রোগীদের সুস্থ করে তুলবে বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি বলেন, বিশ্বের কোথাও কোনো দেশে করোনা রোগীদের শতভাগ সুস্থ করে
তোলার মতো ভ্যাকসিন বা ওষুধ উৎপাদন হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ
কয়েকটি দেশে রেমডেসিভির ওষুধটি কার্যকর হচ্ছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
জরুরিভিত্তিতে চিকিৎসার জন্য এটির অনুমোদন দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর।
ওষুধ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে করোনাভাইরাস রোগীদের এই ওষুধে চিকিৎসা প্রদান
করা হবে।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই জেনেরিক (মূল/গোত্র) রেমডেসিভিরের
প্রতি ডোজ বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ছয় হাজার টাকা করে বিক্রি করা হবে। তবে
সরকারি করোনা হাসপাতালগুলোতে বিনামূল্যে দেয়া হবে। গুরুতর অসুস্থ একজন
রোগীর ক্ষেত্রে এই রেমডেসিভিরের ছয় ডোজ লাগতে পারে।
বেক্সিমকোর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) রাব্বুর রেজা বলেন, আমাদের সঙ্গে
অন্যান্য দেশও যোগাযোগ করছে। প্রচলিত সরবরাহ পদ্ধতিতে এই ওষুধ আমরা দেবো
না। যদি কোনো দেশের সরকার আমাদের কাছে এটি চায়, তবে আমরা এটি রফতানি করবো।
করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্রের গিলিয়েড সায়েন্সেস
কোম্পানির তৈরি রেমডেসিভির সারাবিশ্বেই সাড়া ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ
প্রশাসন (এফডিএ) মে মাসের শুরুতে করোনার ওষুধ হিসেবে এটিকে ব্যবহারের
অনুমোদন দেয়। জাপানের ওষুধ প্রশাসনও ৭ মে থেকে ওষুধটি করোনা রোগীদের ওপর
প্রয়োগের অনুমতি দেয়। যদিও এ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে কিছুটা
আলোচনাও আছে।
কিন্তু করোনা রোগীদের চিকিৎসায় এই রেমডেসিভিরই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি
কার্যকারিতা দেখিয়ে চলেছে জানিয়ে গিলিয়েড সায়েন্সেস বলছে, এই ওষুধ ব্যবহারে
রোগীদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। মানুষের শিরায় ইনজেকশন হিসেবে এই ওষুধ
প্রয়োগ করতে হয়। রোগের তীব্রতার ওপর এর ডোজ নির্ভর করে। গুরুতর অসুস্থ
রোগীদের জন্য ৫ অথবা ১০ দিনের ডোজ প্রয়োজন হতে পারে।
রেমডেসিভির উৎপাদনের একচেটিয়া স্বত্ব রয়েছে গিলিয়েডের। তবে আন্তর্জাতিক
বাণিজ্য আইন অনুযায়ী, জাতিসংঘ স্বীকৃত বাংলাদেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশগুলো
এসব পেটেন্ট বা স্বত্ব অগ্রাহ্য করতে পারে। ফলে এসব দেশ সহনীয় মূল্যে ওষুধ
উৎপাদন করতে পারে।
বাংলাদেশের বাইরে গিলিয়েড সায়েন্সেস কোম্পানির এই ওষুধ তৈরির লাইসেন্স
পেয়েছে ভারতের সিপ্লা লিমিটেড ও মাইল্যান এনভি এবং পাকিস্তানের ফিরোজসন্স
ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। এই কোম্পানিগুলো ওষুধটি উৎপাদন করে ১২৭টি দেশে বিক্রি
করতে পারবে।