এলনিউজ২৪ডটকম : আল্লামা ফজলুল্লাহ ফাউন্ডেশন এর প্রধান নির্বাহী পরিচালক সাতকানিয়া লোহাগাড়া সামাজিক ব্যাধি প্রতিরোধ ফোরামের প্রতিষ্টাতা সভাপতি, উন্নয়নের রুপকার সাতকানিয়া লোহাগাড়ার মাননীয় সাংসদ প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভী এমপির সহধর্মিণী রিজিয়া রেজা চৌধুরী গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাজার হাজার নারীদের কে সচেতন করে তুলছেন দিচ্ছেন বিভিন্ন সচেতনতামুলক উপদেশ ও নির্দেশনা।
যিনি প্রতিনিয়ত নারী সমাজের ও গরীব দুঃখী অসহায় মানুষের পাশে দাড়াচ্ছেন। আগুনে ভস্মীভূত হওয়া পরিবারের খোঁজ নেওয়া সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত আহতদের সহায়তা ও দেখতে যাওয়া।কেউ অসুস্থ হলে খোঁজ খবর রাখা। মরুভুমিময় এলাকায় গভীর নলকুপের ব্যবস্থা করা উপজেলার শ্রেষ্ট নির্বাহী অফিসার জনাব ফিজনুর রহমানের এর বিদায়ী তে সম্মানজনকভাবে বিদায়ী অনুষ্টানের মাধ্যমে সম্মানি ব্যাক্তিদের যথাযথ মুল্যায়ন করা সহ সমাজের এলাকার সার্বক্ষনিক অতন্দ্র পাহারা ও অভিবাবকত্বের দায়িত্ত পালন করা নিত্য রুটিন হয়ে পড়েছে এমপি পত্নির।
নিজ স্বামী রাষ্ট্রীয় কাজে দেশের বাইরে বা ঢাকায় থাকলে ও এলাকার সাধারন মানুষ বা কোনো ব্যাক্তি কে প্রশাসনিক সহযোগীতা বা যে কোনো প্রয়োজনে এমপি সাহেবের অনুপস্থিতিতে কিছুতে দূর্ভোগে পড়তে হয়না জনগনের ।সাধ্যমত যাকে যেভাবে দরকার সহযোগীতা করে যাচ্ছেন স্বামীর কাজ যোগ্য স্ত্রী ব্যাক আপ দিয়ে যাচ্ছেন। যাতে জনগন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হই। উনি সাতকানিয়া লোহাগাড়ার ফার্স্ট লেড়ি। সে হিসেবে জনাবা রিজিয়া এসব সামাজিক কাজ জনকল্যান মুলক না করে দামি পোষাক পরিধান করে ঘুরে বেড়াতে পারতেন। কিন্তু তিনি বিলাসিতা কে গুরুত্ত না দিয়ে এলাকার নিপীড়িত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। করে যাচ্ছেন ঘাম ঝরা পরিশ্রম।
সাতকানিয়া লোহাগাড়ার বিশাল নির্বাচনী এলাকার এই গ্রাম ঐ গ্রামে এক ইউনিয়ন থেকে আরেক ইউনিয়ন ঘুরে বেড়াচ্ছেন জনগনের সেবায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশেত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলে বেড়াচ্ছেন সাধারণ আমজনতার মাঝে। কাউকে তাদের নিজস্ব এনজিও সংস্থা আল্লামা ফজলুল্লাহ ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে আর কাউকে সরকারি বিভিন্ন অনুদানের তহবিল থেকে সহায়তা ও বরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছেন যাকে যেভাবে সম্ভব সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। মানুষের সাথে করে যাচ্ছেন উত্তম আচরণ।এমপি পত্নি হিসেবে নেই বিন্দুমাত্র অহংকার।
সাদা সহজ সরল জীবনে অভ্যস্ত এই মহিয়সী নারী বলেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নই।ক্ষমতায় থাকাকালে যদি মানুষের জন্য কিছু করতে পারি তাহলে আজীবন মানুষের হৃদয়ে থাকতে পারব। এই ক্ষনস্থায়ী জীবনে মানুষের উপকারে সুখে দুঃখে যদি থাকতে পারি তাহলে আসল সার্থকতা। তিনি নিজ স্বামী আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী প্রফেসর ড.আবু রেজা নেজামুদ্দীন নদভী ও দেশেত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হায়াত বৃদ্ধির জন্য দোয়া এবং দেশ ও জাতির সেবা আরো জোরালো ভাবে করতে পারে মতো সবার দোয়া ও আন্তরিক সহযোগিতা চেয়েছেন।